পিকনিক(প্রথম আলো)
পিকনিক(পথম আলো)
আব্দুল কাদির মিয়া
===========
কারো নয়নে ফুল সুন্দর
এক এক নয়নে গাছ,
সাগর সৈকত মেলাই সুন্দর-
কারো নয়নে মাছ।
আকাশ তলে জমিন গুলো-
রং বাহারে সাজন মূলো-
চাষের খেতে সুন্দর আরোও,
আইলে নুলক ফুল।
দিঘি পাড়ের খেজুর দোলা-
লাল বেগুনি পদ্ম নীলা-
কারো চোখে সুন্দর আরোও,
ষোড়শীর খোপার চুল।
এই পৃথিবীর মাটির বুকে-
মানুষগুলোর এক এক চোখে-
কেউ জমিনে কেউ জলেতে-
পাচ্ছে মনের সারা।
যেথা সুন্দরে সুখ আবার লাখো পরাণ-
ফেলছে চোখের ঝরা।
এই চলনের নিয়ম ও নীতির-
সেতো সবই যেন ভাগ্য স্মৃতি-
যাহা মানুষ গড়ার পাঁচ শতকের-
আগেই প্রভুর গড়া।
সে তাই চলছে মানুষ হৃদয় টানে-
অঙ্কিত সেই চিহ্ন মেনে-
সেথা বনভোজন ও ছিলো কারো-
এই জমিনেই ধরা।
তাইতো প্রভু সত্য সত্যের ও সত্য-
তার নেই ক্ষমতার শেষ,
যেথা যেমনি করে তাঁর সাজানো-
বসন ও ভোজন ক্রম সারানো-
রবে সেথা সেই সত্য প্রথা
তেমনি পরিবেশ।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখাঃ মানুষ সৃষ্টির পাঁচশত বছর পূর্বেই মহান প্রভু
========মানুষের ভাগ্যকে নির্ধারণ করেছেন। যাহার মধ্যে তাঁর হায়াত,মৃত্যু বাসস্থান ও কর্ম সহ তাঁর সুখ কি দুঃখময় জীবনের প্রতিটি খাদ্য দানা সহ যে উপায়ে এবং যে জায়গাটিতেই বসে তা গ্রহন করবেন সেই স্থান ও পরিবেশেনার ঠিক ঠিক সময়ের মাধ্যমেই তাহা সংঘটিত হবে।
লেখক এখানে সেই কথাই বলেছেন।
আব্দুল কাদির মিয়া
===========
কারো নয়নে ফুল সুন্দর
এক এক নয়নে গাছ,
সাগর সৈকত মেলাই সুন্দর-
কারো নয়নে মাছ।
আকাশ তলে জমিন গুলো-
রং বাহারে সাজন মূলো-
চাষের খেতে সুন্দর আরোও,
আইলে নুলক ফুল।
দিঘি পাড়ের খেজুর দোলা-
লাল বেগুনি পদ্ম নীলা-
কারো চোখে সুন্দর আরোও,
ষোড়শীর খোপার চুল।
এই পৃথিবীর মাটির বুকে-
মানুষগুলোর এক এক চোখে-
কেউ জমিনে কেউ জলেতে-
পাচ্ছে মনের সারা।
যেথা সুন্দরে সুখ আবার লাখো পরাণ-
ফেলছে চোখের ঝরা।
এই চলনের নিয়ম ও নীতির-
সেতো সবই যেন ভাগ্য স্মৃতি-
যাহা মানুষ গড়ার পাঁচ শতকের-
আগেই প্রভুর গড়া।
সে তাই চলছে মানুষ হৃদয় টানে-
অঙ্কিত সেই চিহ্ন মেনে-
সেথা বনভোজন ও ছিলো কারো-
এই জমিনেই ধরা।
তাইতো প্রভু সত্য সত্যের ও সত্য-
তার নেই ক্ষমতার শেষ,
যেথা যেমনি করে তাঁর সাজানো-
বসন ও ভোজন ক্রম সারানো-
রবে সেথা সেই সত্য প্রথা
তেমনি পরিবেশ।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখাঃ মানুষ সৃষ্টির পাঁচশত বছর পূর্বেই মহান প্রভু
========মানুষের ভাগ্যকে নির্ধারণ করেছেন। যাহার মধ্যে তাঁর হায়াত,মৃত্যু বাসস্থান ও কর্ম সহ তাঁর সুখ কি দুঃখময় জীবনের প্রতিটি খাদ্য দানা সহ যে উপায়ে এবং যে জায়গাটিতেই বসে তা গ্রহন করবেন সেই স্থান ও পরিবেশেনার ঠিক ঠিক সময়ের মাধ্যমেই তাহা সংঘটিত হবে।
লেখক এখানে সেই কথাই বলেছেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
এম এম হোসেন ০৫/০২/২০২১ভালো
-
মশিউর ইসলাম (বিব্রত কবি) ০৫/০২/২০২১বেশ লাগলো
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ০৫/০২/২০২১খুব সুন্দর।
-
ইউসুফ জামিল ০৫/০২/২০২১খুবই সুন্দর লেখনী
-
আলমগীর সরকার লিটন ০৪/০২/২০২১বাহ খুব সুন্দর ছন্দময় কবি দা
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ০৩/০২/২০২১Very Good post.
-
ফয়জুল মহী ০৩/০২/২০২১লেখা পড়ে পুলকিত হলাম ।