গোপলার কথা - ২২
আপনার ভাগ্য
-----------
মানুষ যেমন নিজের ভাগ্য নিজে গড়ে তেমনি তার নিজের ভাগ্য তার সাথেই চলে।
আপনি ভিড় বাসে বা লোকাল ট্রেনে উঠে এমন এক জায়গায় দাঁড়ালেন যে সেখানের বসে থাকা প্যাসেঞ্জার চট করে নেমে যেতে পারে অথবা নাও নামতে পারে। দেখবেন আশেপাশে অনেকেই নেমে যাচ্ছে, আপনার শেষে উঠেও অনেকে সিট পেয়ে গেল আর আপনি দাঁড়িয়েই থাকলেন।
আবার কোনদিন আপনি উঠেই সিট পেয়ে গেলেন। অনেকক্ষণ ধরে অনেকেই আর সিট পেল না। এভাবে তাৎক্ষণিক ভাগ্য আপনার সাথেই ঘোরে। আবার অনেকেই বাসে ট্রেনে উঠেই বসে থাকা প্যাসেঞ্জারকে আপনি কোথায় নামবেন? আপনি কোথায় নামবেন? বলে বলেও নিজের আসন ঠিক করে নেন।
সাধারণভাবে বলা যায় যে, যে সামনে দাঁড়িয়ে থাকবে সেইই সুযোগ পাবে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে তাও ঘটে না। বর্তমানে জীবন সংগ্রামে পরিধি ও চাহিদা এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভাগ্যের সংকীর্ণতাও বেড়ে গেছে। কিসের যেন অবস্থানে একজনের প্রাপ্য অন্যজনে অনায়াসে কেড়ে নিয়ে চলে যাচ্ছে। আর যারা অদৃষ্ট বা ভাগ্যের হাতে মার খাচ্ছে তারা মার খেতেই আছে।
তার মানে এই নয় যে, এটাই আপনার ভাগ্য। এর বশবর্তী হয়ে আপনি যদি কিছু আশাকে নিরাশার ভাবনায় চলে যান তাহলে তা ভুল হবে। এটা অনেকটাই কাকতালীয়। সময়ের সাথে একটা সংযোগ মাত্র। তাৎক্ষণিক আপনার মনে হতেই পারে ভাগ্য। আবার এটাই চলমান ফলাফল। কষ্টের ঋজুরেখা।
তবুও ভাগ্যের হাতে নিজেকে না সঁপে ভাগ্য অর্জনের জন্য এগিয়ে যেতে হবে। দিনের শেষে কে কেমনভাবে তার বিশ্রামে থাকছে তাও ভাগ্যের এক চিত্র। বিলাসবহুলে ঘুম আসে না। আবার ছেঁড়া কাঁথায় বিন্দাস ঘুমিয়ে কাদা। অধিকারের কোনানুপাতে ভাগ্য অনেকটাই ছেলেখেলা পর্যায়ে জীবন রচিত হচ্ছে। তাই ভাবনা চিন্তাও পাল্টে গেছে। যে যতটুকু পাচ্ছে তাতেও ভাবছে – হা! আমার ভাগ্যে কি এই ছিল! তাতে সন্তুষ্টির অবস্থান কমতে কমতে ভাগ্যের চাকায় দাগ লাগিয়ে দিচ্ছে।
দেখা যাক আমার ভাগ্যে কি আছে?
-----------
মানুষ যেমন নিজের ভাগ্য নিজে গড়ে তেমনি তার নিজের ভাগ্য তার সাথেই চলে।
আপনি ভিড় বাসে বা লোকাল ট্রেনে উঠে এমন এক জায়গায় দাঁড়ালেন যে সেখানের বসে থাকা প্যাসেঞ্জার চট করে নেমে যেতে পারে অথবা নাও নামতে পারে। দেখবেন আশেপাশে অনেকেই নেমে যাচ্ছে, আপনার শেষে উঠেও অনেকে সিট পেয়ে গেল আর আপনি দাঁড়িয়েই থাকলেন।
আবার কোনদিন আপনি উঠেই সিট পেয়ে গেলেন। অনেকক্ষণ ধরে অনেকেই আর সিট পেল না। এভাবে তাৎক্ষণিক ভাগ্য আপনার সাথেই ঘোরে। আবার অনেকেই বাসে ট্রেনে উঠেই বসে থাকা প্যাসেঞ্জারকে আপনি কোথায় নামবেন? আপনি কোথায় নামবেন? বলে বলেও নিজের আসন ঠিক করে নেন।
সাধারণভাবে বলা যায় যে, যে সামনে দাঁড়িয়ে থাকবে সেইই সুযোগ পাবে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে তাও ঘটে না। বর্তমানে জীবন সংগ্রামে পরিধি ও চাহিদা এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভাগ্যের সংকীর্ণতাও বেড়ে গেছে। কিসের যেন অবস্থানে একজনের প্রাপ্য অন্যজনে অনায়াসে কেড়ে নিয়ে চলে যাচ্ছে। আর যারা অদৃষ্ট বা ভাগ্যের হাতে মার খাচ্ছে তারা মার খেতেই আছে।
তার মানে এই নয় যে, এটাই আপনার ভাগ্য। এর বশবর্তী হয়ে আপনি যদি কিছু আশাকে নিরাশার ভাবনায় চলে যান তাহলে তা ভুল হবে। এটা অনেকটাই কাকতালীয়। সময়ের সাথে একটা সংযোগ মাত্র। তাৎক্ষণিক আপনার মনে হতেই পারে ভাগ্য। আবার এটাই চলমান ফলাফল। কষ্টের ঋজুরেখা।
তবুও ভাগ্যের হাতে নিজেকে না সঁপে ভাগ্য অর্জনের জন্য এগিয়ে যেতে হবে। দিনের শেষে কে কেমনভাবে তার বিশ্রামে থাকছে তাও ভাগ্যের এক চিত্র। বিলাসবহুলে ঘুম আসে না। আবার ছেঁড়া কাঁথায় বিন্দাস ঘুমিয়ে কাদা। অধিকারের কোনানুপাতে ভাগ্য অনেকটাই ছেলেখেলা পর্যায়ে জীবন রচিত হচ্ছে। তাই ভাবনা চিন্তাও পাল্টে গেছে। যে যতটুকু পাচ্ছে তাতেও ভাবছে – হা! আমার ভাগ্যে কি এই ছিল! তাতে সন্তুষ্টির অবস্থান কমতে কমতে ভাগ্যের চাকায় দাগ লাগিয়ে দিচ্ছে।
দেখা যাক আমার ভাগ্যে কি আছে?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
পরিতোষ ভৌমিক ২ ১৫/১১/২০১৫একেবারে বাস্তবতার নিরিখে অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন, আমিও ভেবে দেখেছি অনেক দিন, কিন্তু বলা হয়ে ঊঠেনি ।
-
জয় ১৩/১১/২০১৫সুন্দর গোপালের অভিজ্জতা ।
-
এস, এম, আরশাদ ইমাম ০৭/১১/২০১৫দারুণ অভিজ্ঞতার কথা বললেন। আসলে এমনটিই হয়। থ্যাঙ্ক ইউ।
-
সমরেশ সুবোধ পড়্যা ০৫/১১/২০১৫অনেক কিছু পাওয়ার আছে ।