গিনেস ওয়ার্ল্ড
গিনেস ওয়ার্ল্ড
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
গিনেস দাদু ও গিনেস দাদু
এই পৃথিবীর ঘরে,
তোমার চোখে বড়ই বড়-
ছোটর তরো-
সব নিরীক্ষণ তন্য করো।
তবে টুনটুনি জোর বিদ্যাটারে-
বুঝলে মানুষ মন বিচারে,
তোমার চোখে আসল মাপে-
যায় কি চেনা তাঁরে?
দেখতে যারই দু-হাত দু-পা,
মুণ্ড দুচোখ ধরে।
যেন ক-এ কলম গ-এ গাঁধা-
খ-এ খাতা পড়ে।
চিনবে তেন সত্য মানুষ-
সত্য সে নিঘুর,
নেই কোনো আর চেনার বাকি-
সত্য বিদ্যা জোর।
আমি তাঁরে সত্য চিনি-
আসল চিনিবারে,
সেতো প্রভুর দয়ায় হৃদ শিখাতে-
চক্ষু ঝিমান ধরে।
হে ধরণীর গিনেস দাদু-
বিশ্ব আজই বড়ই কাবু,
তাঁর মানুষে মানুষ মারে-
আসল ফেলে নকল ধরে,
সত্য অধিক মুখের বচন-
অন্তরে বধির।
আসল যে জন অন্তর পোড়া-
বদ আঘাতে তাঁরে করছে খোরা,
তবুও যেন মন অন্তরে-
জলছে সৎয়ের নূর।
গিনেস দাদু একটু ভাবো-
আজ পৃথিবীর চোখে,
শুধুই যেন ব্যাথার জলে-
গড়ায় পড়ে মাটির কোলে,
পায়ের তলায় বইছে নদী-
হাহা বিষিত মুখে।
আজ কাঁপবে কি জমিন ধুনরি জোরে-
তুলায় যেন পেষণ ধরে,
যে উড়বে সবই হুশ বেহুশে-
বাতাস করে ভার?
দিনের চোখে সন্ধ্যা কালো-
তন্দ্রাতেও ফের রাত পোহালো,
জাহান যেন বলছে ডেকে-
সইতে নারি আর।
গিনেস দাদু ঐ মায়ার জাদু-
এই ভুলোকের পরে,
দেখি যাহা সত্য চোখে-
লই তুলে সেই তবুও বুকে-
দেখি মিথ্যে হাসে মনের সুখে-
আসল কেঁদে মরে।
আজই ঐ শোনো চোখ বন্ধ করে-
নিশীথে মন ধ্যান ফিকিরে,
গায়রতি সুরে বলছে কেবা-
যার কিছুই বুঝিনা।
সেতো আল্লা মানি রাসূল মানি-
তাঁর দিন মানি না।
এই সে বাণী সোনায় ধরা-
নেই কুঁড়ো রাং কোনই বুড়া,
যে চিনলো নিজের আসল নকল-
সব চিনে লয় তাঁরে।
আজ পৃথিবীর দুচোখ ভরে-
ঐ ধ্বনিরই অশ্রু ঝরে,
লক্ষ্য অন্তর কাঁদে শুধু-
স্বজন হারা শোকে।
নইলে আজ ঐ পাষাণ মনে-
আর কাঁদেনা পাপের ঘিনে,
বিত্ত জৌলুস ভুলায় ভুলে-
কাটলো জনম সুখে।
তবে সেই কি বলো গিনেস দাদু-
নয়কি সে ঐ আধো আধো?
যার গড়নে মানুষ কর্মে খোরা-
তাঁর পরিচয় পায় কি পুরা?
তবে আর কেন সেই ভুলের নিশি-
থাকবে জনম জীবন শুষি?
শোকাণলের বিধ্যা শরে-
চলার গতি বেড়ে?
এসো ক্ষমার তরে বিধির ধারে-
নিজ কে চিনি বিশ্ব তরে,
চলো যাই ফিরে তাঁর পথের বালি-
জড়িয়ে ধরি বুকে।
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
গিনেস দাদু ও গিনেস দাদু
এই পৃথিবীর ঘরে,
তোমার চোখে বড়ই বড়-
ছোটর তরো-
সব নিরীক্ষণ তন্য করো।
তবে টুনটুনি জোর বিদ্যাটারে-
বুঝলে মানুষ মন বিচারে,
তোমার চোখে আসল মাপে-
যায় কি চেনা তাঁরে?
দেখতে যারই দু-হাত দু-পা,
মুণ্ড দুচোখ ধরে।
যেন ক-এ কলম গ-এ গাঁধা-
খ-এ খাতা পড়ে।
চিনবে তেন সত্য মানুষ-
সত্য সে নিঘুর,
নেই কোনো আর চেনার বাকি-
সত্য বিদ্যা জোর।
আমি তাঁরে সত্য চিনি-
আসল চিনিবারে,
সেতো প্রভুর দয়ায় হৃদ শিখাতে-
চক্ষু ঝিমান ধরে।
হে ধরণীর গিনেস দাদু-
বিশ্ব আজই বড়ই কাবু,
তাঁর মানুষে মানুষ মারে-
আসল ফেলে নকল ধরে,
সত্য অধিক মুখের বচন-
অন্তরে বধির।
আসল যে জন অন্তর পোড়া-
বদ আঘাতে তাঁরে করছে খোরা,
তবুও যেন মন অন্তরে-
জলছে সৎয়ের নূর।
গিনেস দাদু একটু ভাবো-
আজ পৃথিবীর চোখে,
শুধুই যেন ব্যাথার জলে-
গড়ায় পড়ে মাটির কোলে,
পায়ের তলায় বইছে নদী-
হাহা বিষিত মুখে।
আজ কাঁপবে কি জমিন ধুনরি জোরে-
তুলায় যেন পেষণ ধরে,
যে উড়বে সবই হুশ বেহুশে-
বাতাস করে ভার?
দিনের চোখে সন্ধ্যা কালো-
তন্দ্রাতেও ফের রাত পোহালো,
জাহান যেন বলছে ডেকে-
সইতে নারি আর।
গিনেস দাদু ঐ মায়ার জাদু-
এই ভুলোকের পরে,
দেখি যাহা সত্য চোখে-
লই তুলে সেই তবুও বুকে-
দেখি মিথ্যে হাসে মনের সুখে-
আসল কেঁদে মরে।
আজই ঐ শোনো চোখ বন্ধ করে-
নিশীথে মন ধ্যান ফিকিরে,
গায়রতি সুরে বলছে কেবা-
যার কিছুই বুঝিনা।
সেতো আল্লা মানি রাসূল মানি-
তাঁর দিন মানি না।
এই সে বাণী সোনায় ধরা-
নেই কুঁড়ো রাং কোনই বুড়া,
যে চিনলো নিজের আসল নকল-
সব চিনে লয় তাঁরে।
আজ পৃথিবীর দুচোখ ভরে-
ঐ ধ্বনিরই অশ্রু ঝরে,
লক্ষ্য অন্তর কাঁদে শুধু-
স্বজন হারা শোকে।
নইলে আজ ঐ পাষাণ মনে-
আর কাঁদেনা পাপের ঘিনে,
বিত্ত জৌলুস ভুলায় ভুলে-
কাটলো জনম সুখে।
তবে সেই কি বলো গিনেস দাদু-
নয়কি সে ঐ আধো আধো?
যার গড়নে মানুষ কর্মে খোরা-
তাঁর পরিচয় পায় কি পুরা?
তবে আর কেন সেই ভুলের নিশি-
থাকবে জনম জীবন শুষি?
শোকাণলের বিধ্যা শরে-
চলার গতি বেড়ে?
এসো ক্ষমার তরে বিধির ধারে-
নিজ কে চিনি বিশ্ব তরে,
চলো যাই ফিরে তাঁর পথের বালি-
জড়িয়ে ধরি বুকে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ২৮/০৮/২০২১দারুণ উপস্থাপনা। শুভ কামনা রইলো প্রিয়জন।
-
তাবেরী ২৮/০৮/২০২১ভালো
-
ন্যান্সি দেওয়ান ২৮/০৮/২০২১Very Good.
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৮/০৮/২০২১ভাল।