এক পায়েই আমি খাড়া
এক পায়েই আমি খাড়া
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
হঠাৎ আদর কদর বাড়া
শরবত ঘরে সবাই তোঁরা,
এক ঝুটিতে গিয়ে।
বৃষ্টি খরায় গেলি কেমন-
সোনার ছাতা পেয়ে।
সবার চলন এই যেন কি-
ঝলক আমি ছাড়া।
যারে ভাই যা বৃষ্টি খরায়-
এক পায়েই আমি খাড়া।
আহারে কি টাপুর টুপুর-
কেশ গড়ানো জলে,
সব পিপাসা মিটলো আমার,
খরার পাকড় তুলে।
সবার মাথায় মাথায় ছাতা-
শুধুই আমি ছাড়া,
যারে ভাই যা তুফান ঝড়েও-
একা একা এক পায়েই আমি খাড়া।
যাবার কালে ফেলা সাথীর-
একটা কথা ভাই,
রাখিস মনে শরবত ঘরের,
এক মিলে সবাই।
যেমনি করে সোনার ছাতা-
হঠাৎ করে পেলে,
তেমনি করে জাদুর খেলা,
ভেলকি ছলে মিলে।
ঐ সে মধু ঐ সে মানি-
নিত্ত দিনের মনের ধ্বনি,
যে নোনা জলে চূর্ণ পাতা,
উনুন ধরা জ্বালে।
সরল হেসে সেবা দানে-
শুধু ভালোবেসে হৃদয় টানে,
সে হাতে হাতে দেয় তুলিয়া,
চা-মাটির খোরায় ঢেলে।
হঠাৎ আদর কদর বাড়া-
নাকি বন বিড়ালের শিকার ধরা?
যে পায়ে ইঁদুর নেড়ে চেড়ে-
যেন তাঁরে আদর করে,
মৃত্যু মুখি ইঁদুর তবে,
যদিবা দিলো দৌড়।
আর কি সহে ভুড়ির ক্ষুধা?
এক লাফে ঘাড় করলো জুদা।
তবে একটা খেয়ে ভরলো না পেট-
খুঁজে আরোও করে ঘুর ঘুর।
তাই বলিকি একজনাতে-
হুচুট খেলে ভাই,
আর বাকি সব পালাস তেড়ে,
বুঝে পরলি সে গড়ায়।
===================
সংক্ষিপ্ত ব্যাখাঃ-
=========
ভোটের সময় টাকার বিনিময়ে এবং সাময়িক ভাবে প্রতারণামূলক
বিভিন্ন ধরনের ক্ষনিক স্বার্থের মাধ্যমে মানুষের সেই মূল্যবান
ভোট খানা অসদ উপায়ে নিজ পক্ষে পাওয়ার সকল চেষ্টা এবং সেই
ভোটে জয়ী হয়ে দেশের ও দশের কোনো প্রকার উপকার না করে
শুধু নিজ স্বার্থকে উদ্ধার করার কথা এবং জয়ী না হলে যে তাকে ভোট
দিয়েছে সেও শত্রু হয়ে যায়। তাঁর সকল পাওনা আদায়ের জন্য চাপ
প্রয়োগ করে এখানে সে কথাই বলা হয়েছে।
তাঁর সাথে সে ও বলা হয়েছে যে, যেজন প্রকৃত খাঁটি ও মনের ধনী
সেজন শুধু তাঁর সাধ্য অনুসারে যদিও লবন জলের চা মনের আনন্দে
সৎ ও সরল হিসেবে মানুষকে মাটির পাত্র হলেও তাতেই সকল সময়
পরিবেশন করে থাকেন।
আব্দুল কাদির মিয়া
===============
হঠাৎ আদর কদর বাড়া
শরবত ঘরে সবাই তোঁরা,
এক ঝুটিতে গিয়ে।
বৃষ্টি খরায় গেলি কেমন-
সোনার ছাতা পেয়ে।
সবার চলন এই যেন কি-
ঝলক আমি ছাড়া।
যারে ভাই যা বৃষ্টি খরায়-
এক পায়েই আমি খাড়া।
আহারে কি টাপুর টুপুর-
কেশ গড়ানো জলে,
সব পিপাসা মিটলো আমার,
খরার পাকড় তুলে।
সবার মাথায় মাথায় ছাতা-
শুধুই আমি ছাড়া,
যারে ভাই যা তুফান ঝড়েও-
একা একা এক পায়েই আমি খাড়া।
যাবার কালে ফেলা সাথীর-
একটা কথা ভাই,
রাখিস মনে শরবত ঘরের,
এক মিলে সবাই।
যেমনি করে সোনার ছাতা-
হঠাৎ করে পেলে,
তেমনি করে জাদুর খেলা,
ভেলকি ছলে মিলে।
ঐ সে মধু ঐ সে মানি-
নিত্ত দিনের মনের ধ্বনি,
যে নোনা জলে চূর্ণ পাতা,
উনুন ধরা জ্বালে।
সরল হেসে সেবা দানে-
শুধু ভালোবেসে হৃদয় টানে,
সে হাতে হাতে দেয় তুলিয়া,
চা-মাটির খোরায় ঢেলে।
হঠাৎ আদর কদর বাড়া-
নাকি বন বিড়ালের শিকার ধরা?
যে পায়ে ইঁদুর নেড়ে চেড়ে-
যেন তাঁরে আদর করে,
মৃত্যু মুখি ইঁদুর তবে,
যদিবা দিলো দৌড়।
আর কি সহে ভুড়ির ক্ষুধা?
এক লাফে ঘাড় করলো জুদা।
তবে একটা খেয়ে ভরলো না পেট-
খুঁজে আরোও করে ঘুর ঘুর।
তাই বলিকি একজনাতে-
হুচুট খেলে ভাই,
আর বাকি সব পালাস তেড়ে,
বুঝে পরলি সে গড়ায়।
===================
সংক্ষিপ্ত ব্যাখাঃ-
=========
ভোটের সময় টাকার বিনিময়ে এবং সাময়িক ভাবে প্রতারণামূলক
বিভিন্ন ধরনের ক্ষনিক স্বার্থের মাধ্যমে মানুষের সেই মূল্যবান
ভোট খানা অসদ উপায়ে নিজ পক্ষে পাওয়ার সকল চেষ্টা এবং সেই
ভোটে জয়ী হয়ে দেশের ও দশের কোনো প্রকার উপকার না করে
শুধু নিজ স্বার্থকে উদ্ধার করার কথা এবং জয়ী না হলে যে তাকে ভোট
দিয়েছে সেও শত্রু হয়ে যায়। তাঁর সকল পাওনা আদায়ের জন্য চাপ
প্রয়োগ করে এখানে সে কথাই বলা হয়েছে।
তাঁর সাথে সে ও বলা হয়েছে যে, যেজন প্রকৃত খাঁটি ও মনের ধনী
সেজন শুধু তাঁর সাধ্য অনুসারে যদিও লবন জলের চা মনের আনন্দে
সৎ ও সরল হিসেবে মানুষকে মাটির পাত্র হলেও তাতেই সকল সময়
পরিবেশন করে থাকেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২০/০৮/২০২০খুব সুন্দর
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২০/০৮/২০২০best
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৯/০৮/২০২০Very Nice.
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৯/০৮/২০২০পাঁচালী।
-
ফয়জুল মহী ১৯/০৮/২০২০আপনার লেখা উপযুক্ত উপমাময়।