রোহিঙ্গাইস্যু সমাধান কোন পথে

(এগুলো একদল বিপদগ্রস্ত মানুষের ছবি। দেখলেই মায়া জাগে। কিন্তু আমাদের দেশের পক্ষে কি এদের ধারণ করা সম্ভব?)
রোহিঙ্গাইস্যু: সমাধান কোন পথে?
সাইয়িদ রফিকুল হক
মিয়ানমারের কথিত রোহিঙ্গানির্যাতনের বিরুদ্ধে আমেরিকা, চীন, পাকিস্তান, সৌদিআরব একদম নীরব রয়েছে। আর এরা প্রত্যেকে ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনবাংলাদেশরাষ্ট্রের বিরোধিতাকারী। শুধু তুরস্ক সরব। আর তুরস্ক বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়প্রশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে খুব সোচ্চার। কিন্তু আশেপাশে এতো দেশ থাকতে শুধু বাংলাদেশ কেন রোহিঙ্গাদের আশ্রয়প্রশ্রয় দিবে? চীন তো মিয়ানমারের পার্শ্ববর্তীরাষ্ট্র, এবং এরা খুব শক্তিশালী, আর বিশ্বের পাঁচটি পরাশক্তির একটি। তবুও তারা কোনো ব্যবস্থাগ্রহণ করছে না কেন? আসলে, এর মধ্যে এক ভয়ংকর অপরাজনীতি খেলা করছে। আর সদ্যোস্বাধীন বাংলাদেশরাষ্ট্রকে ফাঁদে ফেলার নতুন কোনো ষড়যন্ত্র নয় তো?
সাইয়িদ রফিকুল হক
পূর্বরাজাবাজার, ঢাকা,
বাংলাদেশ।
১৬/০৯/২০১৭
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ২৯/০৪/২০১৮বেদনাদায়ক
-
এস এম আলমগীর হোসেন ১৮/০৯/২০১৭আমার মন্তব্য শুনে হয়তো আপনিসহ অনেকেই হাসতে পারেন তবুও আমি বলব। রাখাইনের পূর্ব নাম ছিল আরাকান যা আমাদের মধ্যেই ছিল আর তারা বাংলায় কথা বলত। একটা কথা আছে ভৌগলিক অবস্থান পরিবর্তন হলেও মাটির টান হাজার বছর পরেও থাকে। হয়তো আল্লাহ্ এটাই চেয়েছিলেন।
-
আফরিনা নাজনীন মিলি ১৭/০৯/২০১৭আসলেই ভাবার বিষয়। তবে তার আগে মানবতার দায় মেটাতে হবে। ওদের পাশে থাকি যতদিন না তারা একটা নিরাপদ ঠিকানায় পৌঁছাতে পারে। ভাল থাকুন।
-
ন্যান্সি দেওয়ান ১৬/০৯/২০১৭Heart touching
-
কাজী জাহিদুল ইসলাম ১৬/০৯/২০১৭কথিত নয়, বাস্তবেই গনহত্যা চলছে ।
-
কামরুজ্জামান সাদ ১৬/০৯/২০১৭একটা অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।আগামি দশ বছরেও মিয়ানমার সরকার এদের ফিরিয়ে নেবে না।