আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম (৬৪)
স্কুল জীবনের ভাবসম্প্রসারণ ও সারমর্ম
স্কুল জীবনে আমাদের ভাবসম্প্রসারণ ও সারমর্ম লিখতে হতো। বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষায় এই ভাবসম্প্রসারণ ও সারমর্ম লিখতে হত। ভাবসম্প্রসারণ আমার কাছে খুবই কঠিন লাগতো। এক বা দুই লাইনের বিষয় কমপক্ষে বিশ/ত্রিশ লাইন লিখতে হত। এটা আসলেই কঠিন ব্যাপার ছিলো। যেমন- ‘ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল।’ আবার ‘মানুষ বাঁচে তার কর্মে, বয়সে নয়।’ ইত্যাদি হরেক রকম বিষয় ছিলো যার উপরে লিখতে হত ভাবসম্প্রসারণ। তখন ভাবই ছিলো না, সম্প্রসারণ আসবে কোথা থেকে? ভাবসম্প্রসারণ লেখার সময় জীবনের গল্প বলে ফেলতাম। আর পরীক্ষায় লেখার আকার বড় করে দিতাম। আর লেখা অনেক ফাঁকা ফাঁকা করে ৮ লাইনে পাতা ভরে ফেলতাম। ফলে না পাড়া ভাবসম্প্রসারণই কয়েক পাতা হয়ে যেত। পরীক্ষার পর দেখতাম নম্বর ভালোই এসেছে। আর সারমর্মের বিষয়বস্তু যা প্রশ্নে ছিলো তার মধ্য থেকে দুই-চারটা লাইন উঠিয়ে দিয়ে সারমর্ম লিখা সম্পন্ন করে ফেলতাম। পরে দেখতার পরীক্ষায় পাশ ও করে গিয়েছি। অন্তত ফেল করি নি! এভাবে আমাদের দিনগুলো কাটতো ছন্দে-আনন্দে।
স্কুল জীবনে আমাদের ভাবসম্প্রসারণ ও সারমর্ম লিখতে হতো। বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষায় এই ভাবসম্প্রসারণ ও সারমর্ম লিখতে হত। ভাবসম্প্রসারণ আমার কাছে খুবই কঠিন লাগতো। এক বা দুই লাইনের বিষয় কমপক্ষে বিশ/ত্রিশ লাইন লিখতে হত। এটা আসলেই কঠিন ব্যাপার ছিলো। যেমন- ‘ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল।’ আবার ‘মানুষ বাঁচে তার কর্মে, বয়সে নয়।’ ইত্যাদি হরেক রকম বিষয় ছিলো যার উপরে লিখতে হত ভাবসম্প্রসারণ। তখন ভাবই ছিলো না, সম্প্রসারণ আসবে কোথা থেকে? ভাবসম্প্রসারণ লেখার সময় জীবনের গল্প বলে ফেলতাম। আর পরীক্ষায় লেখার আকার বড় করে দিতাম। আর লেখা অনেক ফাঁকা ফাঁকা করে ৮ লাইনে পাতা ভরে ফেলতাম। ফলে না পাড়া ভাবসম্প্রসারণই কয়েক পাতা হয়ে যেত। পরীক্ষার পর দেখতাম নম্বর ভালোই এসেছে। আর সারমর্মের বিষয়বস্তু যা প্রশ্নে ছিলো তার মধ্য থেকে দুই-চারটা লাইন উঠিয়ে দিয়ে সারমর্ম লিখা সম্পন্ন করে ফেলতাম। পরে দেখতার পরীক্ষায় পাশ ও করে গিয়েছি। অন্তত ফেল করি নি! এভাবে আমাদের দিনগুলো কাটতো ছন্দে-আনন্দে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ১৬/০৪/২০২১
ভীষণ ভালোলাগা পাঠে
মুগ্ধতা এক আকাশ__🌻