বড়দিনের বর্গাবর্গি ও বৈঠক
বাংলার গ্রামে গঞ্জে বড়দিন পালন করার মজাটাই অন্য রকম। বড়দিনের আগের দিন অর্থাৎ ২৪ শে ডিসেম্বরকে কঁচুদার হিসেবে পালন করা হয়। এই দিন ধনী-গরীব সবার বাড়ীতে পিঠা তৈরী করা হয়। এই দিনের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল বর্গাবগি। বর্গাবর্গি হল পাড়ার মানুষদের আনন্দের সাথে দল বেঁধে পাড়ায় বিভিন্ন বাড়ীতে যাওয়া এবং পিঠা সংগ্রহ করে তা একসাথে খাওয়া। বর্গাবর্গির শ্লোগান হল ‘বর্গাবর্গি যমুনা,ত্রাণকর্তার আগমন, সেই যিশুর জন্মদিন, সকলেরই বড়দিন, পিঠা দাও, পিঠা দাও।’
বড়দিনের আরেকটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিক হল বড়দিনের বৈঠক। এই গুরুত্বপূর্ণ দিনে সমাজের লোকেরা বৈঠক করে অর্থাৎ সবাই একত্রিত হয় এবং পিঠা খায়। একই সাথে তাঁরা সমাজের উন্নয়ন কল্পে আলোচনা ও করে থাকে।
দু:খের বিষয় হল এখন বড়দিনের সময় বর্গাবর্গি ও বৈঠক আর হয় না। এ ধরণের ঐতিহ্যবাহী প্রথাগুলো দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। এ ঐতিহ্যগুলোর চর্চা করা আমাদের একান্ত প্রয়োজন।
বড়দিনের আরেকটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিক হল বড়দিনের বৈঠক। এই গুরুত্বপূর্ণ দিনে সমাজের লোকেরা বৈঠক করে অর্থাৎ সবাই একত্রিত হয় এবং পিঠা খায়। একই সাথে তাঁরা সমাজের উন্নয়ন কল্পে আলোচনা ও করে থাকে।
দু:খের বিষয় হল এখন বড়দিনের সময় বর্গাবর্গি ও বৈঠক আর হয় না। এ ধরণের ঐতিহ্যবাহী প্রথাগুলো দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। এ ঐতিহ্যগুলোর চর্চা করা আমাদের একান্ত প্রয়োজন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সুব্রত ব্রহ্ম ১৪/০৮/২০২০বেঁচে থাকুক আমাদের সাংস্কৃতিক বন্ধন। শুভকামনা রইলো।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১২/০৮/২০২০বেশ ভালো
-
আফজাল সুয়েব ১১/০৮/২০২০সুন্দর
-
Biswanath Banerjee ১১/০৮/২০২০Very good
-
পি পি আলী আকবর ১১/০৮/২০২০ভালো লাগলো
-
ফয়জুল মহী ১০/০৮/২০২০খুবই ভালো লাগলো
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১০/০৮/২০২০ভালো লাগলো