বিজয়ের করোনা জয়
১৯৭১ সালে বিজয়ের জন্ম। বিজয়ের বছর জন্ম নেয়ায় মা-বাবা তার নাম রেখেছেন বিজয়। বিজয় একটি এক্সট্রা অর্ডিনারী ছেলে, যেন একাই একশ আর কি! সারাদিন ’৭১ নিয়ে তার ভাবনা। সে সর্বক্ষণ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে চিন্তা করতে খুব ভালবাসে। জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের কথা চিন্তা করে করে গর্বে তার মনটা আকাশের মত বড় হয়ে যায়। সে ভাবে- এমন নেতাও কি পৃথিবীতে আছে, যে দেশের জন্য তাঁর সবকিছু উজার করে দেয়? এমন নেতার দেশে জন্মগ্রহণ করে বিজয় ধন্য। সে এই দেশেই থাকতে চায় এবং এই দেশেই মরতে চায়। কানাডাসহ পৃথিবীর অনেক দেশে বিজয় গিয়েছে। কিন্তু মাতৃভূমির টানে বিজয় কোথাও থাকতে পারে নি। সুতরাং তার অবস্থা যেন ‘ফিরিয়ে দাও অরণ্য, লও এ নগর’ এর মত অর্থাৎ দেশের মানুষ, দেশে ফিরে আশা আর কি!
যাহোক, বিজয় স্নাতক পাশ করার পর একটি ক্রেডিট ইউনিয়নে চাকুরী নেয়। ক্রেডিট ইউনিয়ন হল- দেশী প্রতিষ্ঠান যা সমবায় সমিতি নামে সমধিক পরিচিত। এই প্রতিষ্ঠান বিদেশী কোন সাহায্য নেয় না। এর সদস্যরা এখানে টাকা জমা দেয় এবং তাদের প্রয়োজনে সদস্যরা ঋণ গ্রহণ করে। সদস্যদের প্রদত্ত সুদই এই সমবায়ের একমাত্র আয়ের উৎস। এই সমবায়ে চাকুরী নিয়ে বিজয় সুন্দরভাবে তার সংসার ধর্ম পরিচালনা করে আসছে।
কিছুদিন থেকে জ¦রে ভুগছে বিজয়। একই সাথে তার শ্বাসকষ্ট বেড়েছে এবং সাথে রয়েছে কাঁশি। অফিসের প্রধান নির্বাহী তাকে করোনা পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। বিজয়ের স্ত্রী বিজয়কে নিয়ে হাসপাতালে যায় করোনা পরীক্ষা করানোর জন্য। পরীক্ষায় তার করোনা পজেটিভ ধরা পড়ে। এতে বিজয় একটুও বিচলিত হয় নি। দৃঢ় মনোবল, ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিজয় ১৫ দিনের মধ্যে করোনামুক্ত হয়। করোনা হলেই মানুষ মরে যাবে এমন কোন কথা নেই। করোনা করা যায় জয়।
ঢাকা, ০৮.০৫.২০২০
যাহোক, বিজয় স্নাতক পাশ করার পর একটি ক্রেডিট ইউনিয়নে চাকুরী নেয়। ক্রেডিট ইউনিয়ন হল- দেশী প্রতিষ্ঠান যা সমবায় সমিতি নামে সমধিক পরিচিত। এই প্রতিষ্ঠান বিদেশী কোন সাহায্য নেয় না। এর সদস্যরা এখানে টাকা জমা দেয় এবং তাদের প্রয়োজনে সদস্যরা ঋণ গ্রহণ করে। সদস্যদের প্রদত্ত সুদই এই সমবায়ের একমাত্র আয়ের উৎস। এই সমবায়ে চাকুরী নিয়ে বিজয় সুন্দরভাবে তার সংসার ধর্ম পরিচালনা করে আসছে।
কিছুদিন থেকে জ¦রে ভুগছে বিজয়। একই সাথে তার শ্বাসকষ্ট বেড়েছে এবং সাথে রয়েছে কাঁশি। অফিসের প্রধান নির্বাহী তাকে করোনা পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। বিজয়ের স্ত্রী বিজয়কে নিয়ে হাসপাতালে যায় করোনা পরীক্ষা করানোর জন্য। পরীক্ষায় তার করোনা পজেটিভ ধরা পড়ে। এতে বিজয় একটুও বিচলিত হয় নি। দৃঢ় মনোবল, ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিজয় ১৫ দিনের মধ্যে করোনামুক্ত হয়। করোনা হলেই মানুষ মরে যাবে এমন কোন কথা নেই। করোনা করা যায় জয়।
ঢাকা, ০৮.০৫.২০২০
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
দীপঙ্কর বেরা ০৯/০৫/২০২০ভালো হয়েছে
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ০৯/০৫/২০২০reality
-
ফয়জুল মহী ০৮/০৫/২০২০Stay home