www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

গল্প

  • একজন মানুষ দেশে থাকলে যে কোনো কাজ করতে পারে না কিন্তু প্রবাসে গিয়ে যে কোনো কাজ করতে পারে। কেননা তাকে অর্থ উপার্জন করে দেশে বাবা-মায়ের কাছে, স্ত্রী-সন্তানের কাছে পাঠাতে হবে। তখন তারা লোকচক্ষুর লজ্জা আড়... [বিস্তারিত]

  • সময়কাল: ১৮৫৮ সাল
    প্রেক্ষাপট:নীলকুটির কুটিবাড়ী
    বর্তমানস্থান: চরগোবিন্দ,খাগডহর,সদর,ময়মনসিংহ
    সুতিয়া নদীর কলকল ধ্বনি আর ব্রহ্মপুত্রের বিশালতার দক্ষিণে ছোট্ট এক শান্ত গ্রাম—চরগোবিন্দ। কিন্তু এই শান্তির ... [বিস্তারিত]

  • স্যার এই লোকটা অনেক ভালা। যে টাকা দিয়েছে তা দিয়ে মারে কালকেই ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যাবো। মা পরিশ্রম একটু বেশী বেশী করে করতো । সারাদিন ফুল বিক্রি করে আবার সন্ধ্যায় এক বাসায় গিয়ে কাজ করতো তাঁরাও ভালা মানু... [বিস্তারিত]

  • নীলাভ শিখার আলোয় ঝলসে উঠছিলো নিশির মুখ। তার বুকের ভেতর ভয় আর দৃঢ়তা দুই-ই দাপাদাপি করছিলো। রুদ্র, যে এখন মুখোশের অন্ধকার শক্তিতে জর্জরিত, ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে তার দিকে। নিশি পিছিয়ে গেলো না। বরং কণ... [বিস্তারিত]

  • বৃষ্টিকে দেখে আমি যেনো স্থির হয়ে আছি। আমি তাকে ডাক দিচ্ছি না কারণ ভদ্রলোক কারটা পুটপাতে জায়গা মত রেখে বৃষ্টির সাথে কথা বলছে। হয়তো বেশী করে ফুল কিনবে।
    তোমার মুখ এত শুকনো দেখাচ্ছে কেনো? তুমি কী আজ কিছ... [বিস্তারিত]

  • মুহূর্তের মধ্যে রুদ্রের বুকের ওপর আছড়ে পড়লো সেই ভয়ঙ্কর মুখোশ। নিশি ভয়ে চিৎকার করে ছুটে এলো, কিন্তু তার চোখের সামনে এক অবিশ্বাস্য দৃশ্য ঘটে গেলো-
    মুখোশটা ধীরে ধীরে রুদ্রের মুখের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে!... [বিস্তারিত]

  • কিছুদিন যাবত তুমি মানসিক অশান্তিতে আছো। কী হয়েছে বলো না, তোমার কী শরীর খারাপ করছে তাও বলো না। কেমন যেনো মন মেজাজ রুক্ষস্বভাবের হয়ে গিয়েছে , কিছু বললে মেজাজ দেখাও।
    বউয়ের চোখে ধরা পড়ে যায় আমি বৃষ্টির ... [বিস্তারিত]

  • আজকে পাদুকা পর্ব । আমার দুটি পাদুকা ছিল, মাস ছয়েক আগের কেনা, উৎকৃষ্ট মানের রেক্সিন দিয়ে তৈরী কিন্তু দেখতে একদম খাটি চামড়ার মতো । দামের সঙ্গে তুলনা করলে এতদিনে একেবারে পয়সা উসুল যাকে বলে তার সবটাই হয়ে ... [বিস্তারিত]

  • সিআরবি দিয়ে আসা-যাওয়া কিংবা রেল স্টেশনে কাজ পড়লেই আমার দুইচোখ বৃষ্টিকে খোঁজ করে। আজ বহু দিন বৃষ্টির কোন খোঁজ খবর নিতে পারি নাই। এতদিন পথঘাট বৃষ্টির পানিতে নোংরা থাকতো তাই আর প্রাতঃভ্রমণেও বের হতে মন চ... [বিস্তারিত]

  • হলঘরে প্রতিধ্বনিত সেই ভয়ঙ্কর কণ্ঠস্বর থেমে যাওয়ার পর নিস্তব্ধতা নেমে এলো। নিশি আতঙ্কে রুদ্রের হাত শক্ত করে ধরলো। চারপাশের বাতাস যেন হঠাৎ ভারী হয়ে গেছে। মুখোশটার চোখ থেকে নিরন্তর ধোঁয়া বের হয়ে ছড়... [বিস্তারিত]

  • বৃষ্টি বড় হয়েছে । এখন সে নিজেই ফুল কিনে আনে পাইকারি দোকান হতে। স্টেশনের বকুল ফুল গাছও এখন অনেক বড় হয়েছে এবং প্রচুর ফুলও ফোঁটে। ভোর বেলায় গাছের নিচ থেকে বকুল ফুল কুড়িয়ে আনে বৃষ্টি আর মা সেই ফুল দিয়ে সু... [বিস্তারিত]

  • গভীর বনের ভেতরটা এক অদ্ভুত নীরবতায় আচ্ছন্ন। চারপাশে কেবল পাতার ফাঁকে হাওয়ার শব্দ, মাঝে মাঝে দূরের পেঁচার ডাক। রাত তখন প্রায় মধ্যরাত ছুঁইছুঁই। হঠাৎই রুদ্রের চোখে পড়লো একটি ঝিলমিল আলো-যেন গাছের ভেতর... [বিস্তারিত]

  • মা বলেছে কেউ মাগনা টাকা দিলে নিবি না।
    আরে বৃষ্টি আমি এই টাকা তোমাকে খুশি মনে দিচ্ছি।
    না স্যার আমি নিমু না। মা আরো বলেছে ভিক্ষা করা ভালো না। আমরা কম খাবো , কম পরবো, কষ্ট করে চলবো তবুও ভিক্ষা করবো ... [বিস্তারিত]

  • “যেখানে ফুলের কদর নেই,
    সেখানে ভালোবাসাও আবর্জনা।”
    বৃষ্টি। ফুল। বৃষ্টির রং উজ্জল শ্যামলা চেহারাটা রাজরানীর মত, পোষাকটাও পরিপাটি । মুখে দুই একটা ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরেজি।
    স্যার স্যার ফুল নিবেন। [বিস্তারিত]

  • জীবন চলে জীবনের গতিতে যেমন চলে পানি। পরিবারভক্ত সহজ সরল মজিদ মিয়া যেনো ছুটিতে এসে পরিবারে চলতে গিয়ে জীবনের গতি ছন্দহীন হচ্ছে পারিবারিক পলিট্রিক্সে । ভাই বোন সবাই মা বাপকে নিয়ে একপক্ষ আর মজিদ মিয়া যেনো... [বিস্তারিত]

পাতা:
 
Quantcast