www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

বিশ্বাস এবং ভালোবাসার গল্প

ফোনটা বাজছে ।আমি ফোনটা রিসিভ করে বললাম-
: হ্যালো কে বলছেন ?
: আমি নোভা ।কেমন আছ ?
: আমি ভালো আছি ।আপনি কেমন আছেন ?
: ভালো আছি ।কি করো তুমি ?
: কিছু করি না ।আপনাকে একট কথা বলি কিছু মনে করবেন না ।
: আচ্ছা বলো ।কিছু মনে করবো কেন ?
: আসলে আমার সাথে আপনার কথা বলা ঠিক হবে না ।কেউ যদি জানতে পারে তবে অন্য কিছু মনে করবে ।আমি চাই না যত দিন এখানে থাকবো কেউ আমায় অবিশ্বাস করুক ।
: আচ্ছা ঠিক আছে ।তবে আমার আম্মু যদি তোমাকে কথা বলতে বলে তবেও কি কথা বলবা না ?
: আচ্ছা ঠিক আছে ।
এটা বলেই ফোনটা রেখে দেই ।আর চিন্তা করলাম নোভার সাথে কথা বলা ঠিক হবে কিনা ।অল্প কিছু দিন হলো নোভাদের বাসায় ভাড়া থাকি ।কলেজের ফাইনাল ইয়ার থাকার জন্য হোষ্টেলের ছিট ছেড়ে দিয়ে নোভাদের বাসা ভাড়া নিয়ে একা থাকি ।নোভা বাড়িওয়ালার ছোট মেয়ে,ঢাকার একটা নাম করা ভার্সিটিতে অনার্স এ পড়ে ।এ বাসায় আসার পর থেকে কয়েক বার দেখা হয়েছে ।তেমন একটা কথা বলা হয়ে ওঠেনি ।আসলে আমিই কারো সাথে কথা বলতে চাইনি ।এসব ভাবতে ভাবতে বাড়িওয়ালি আন্টির ডাক-
: ইমন বাসায় আছ ?
: জি আন্টি বাসায় আছি ।আন্টি ভালো আছেন ?
: হ্যাঁ ভালো আছি ।তুমি কেমন আছ ?তুমি নাকি নোভার সাথে কথা বলতে চাওনি ?
: আমি ভালো আছি ।আসলে আপনি কি মনে করবেন তাই কথা বলতে চাইনি ।
: না ঠিক আছে ।তুমি মাঝে মাঝে কথা বলো ।
: আচ্ছা ঠিক আছে কথা বলবো ।
এভাবেই নোভার সাথে আমার ফোনে কথা বলা শুরু হয় ।সারা দিনই কয়েক বার ফোন করতো আমায় ।কেমন আছি,কি করছি এসব কথা হতো ।সারাদিন ক্লাস আর বিকালে একটা ছেলেকে পড়ানো ছাড়া আমার কোন কাজ ছিল না ।অনেক কথা হতো নোভার সাথে ।দিপার সাথে সম্পর্কটা নষ্ট হওয়ার পর থেকে নোভার সাথে কথা বলে ভালোই লাগতো ।
ভার্সিটি ছুটি হলেই নোভা বাসায় চলে আসতো ।তখন আমার সময় গুলো খুব ভালো কাটতো ।ওর সবার প্রতি দায়িত্ববোধ,মায়া,সকলকে আপন করার ক্ষমতা আমায় মুগ্ধ করতো ।ওকে যতো বার দেখতাম ততোবার ভালো লাগা ছুয়ে যেত আমার মনে ।এর মাঝে আমার খাওয়ার কষ্ট দেখে আন্টি আমাকে তাদের সাথে খেতে বলে ।এর ফলে নোভার সাথে আর একটু বেশি কাছা কাছি হওয়ার সুযোগ হয় ।এভাবে দিন গুলি খুব ভালো ভাবে কেটে যাচ্ছিল ।আস্তে আস্তে আমরা দু’জনে খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠছিলাম ।আমার কষ্ট গুলো কত সহযেই না ভুলিয়ে দিত ।এমনি করে আমার ফাইনাল পরীক্ষা এসে যাওয়ায় আমি তাদের বাসা ছেড়ে দেই ।বাসা ছেড়ে দিলেও তাদের সবার সাথে ফোনে যোগাযোগ হতো ।বিশেষ করে আন্টি আর নোভার সাথে কথা হতো ।আমার পরীক্ষা শেষ হলে আমি ঢাকায় চলে আসি এবং একটা টেলিকম কম্পানিতে চাকুরি করতে থাকি ।তখন থেকে আরো বেশি কথা হতে থাকে নোভার সাথে ।এমনি করে ভালোই দিন গুলো কেটে যায় ।নোভা ও অনার্স ও মাস্টাস শেষ করে ঢাকায় চলে আসে ।ঢাকায় আসার পর কয়েক বার দেখা হয় নোভার সাথে ।নোভা আমাকে খুব বিশ্বাস করতো ।আমি যেটা বলতাম সেটাই বিশ্বাস করতো আর আমি ও কেমন করে যেন তাকে নিয়ে যেটাই বলতাম সেটাই তার সাথে মিলে যেত ।আমি আসলে জানতাম না এটা কেমন করে বলতাম ।আমি কখনো তার বিশ্বাসটা নষ্ট করতে চাইনি তাই যা বলতো আমি সেটাই করতাম ।এসব কথা নোভা সবাইকেই বলতো ।একদিন নোভা হোষ্টেলে থাকার সময় বলে ছিলাম যে তার রুমে একটা মেয়ে আসছে যে লাল ড্রেস পরে আসছে আর সেটা মিলে যাওয়ায় সে রাতে তারা কেউ ঘুমাতে পারেনি ।এমনি আরো নানা ঘটনা ঘটে যা আসলে আমি কখনো তাকে বলতে চাইনি ।কিন্তু তার কোন কথা আমি ফেলতে পারতাম না ।ঢাকায় যে বাসায় নোভা থাকতো সে বাসায় একটা মেয়ে থাকতো তার কাছেও এসব কথা বলে নোভা ।আমি বুঝতে পারতাম নোভা এসব বিষয় নিয়ে কথা বলতে খুব মজা পায় ।আমি ও তার এসব মজা নষ্ট করতে চাইনি তাই সে কিছু বলতে বললেই বলতাম ।ঐ মেয়েটি বিশ্বাস করতে পারেনি যে আমি ভবিষ্যত বলতে পারি ।এমনি করে আমার প্রতি তার আগ্রহ বাড়ে ।সে কয়েক বার আমাকে ফোন ও করে যেটা নোভা জানতো না ।নোভা কেন যেন চাইতো আমার সাথে ঐ মেয়েটির কোন একটা সম্পর্ক হোক ।কিন্তু ততোদিনে বড় বেশি দেরি হয়ে গেছে আমি মনে মনে নোভাকে পছন্দ করে ফেলি ।আমি জানতাম নোভাকে এসব কথা বলতে পারবো না আর বললেও এটা কোন দিন মেনে নিবে না ।তাই আমি একটু মিথ্যার আশ্রয় নেই ।আমাকে ঐ মেয়ের কথা বলায় আমি নোভার কথায় রাজি হয়ে যাই । ভাবতাম এমন করলে যদি নোভার আমাকে ভালো লাগে তবে আমাকে কিছু বলবে ।আর না বললেও আমি নিজেই বুঝতে পারবো নোভা আমাকে পছন্দ করে কিনা ।এসব ভাবনা থেকে নোভা ঐ মেয়ে আর নোভার বড় বোনের সাথে দেখা করি ।আসার পর বুঝতে পারি নোভা চায় না আমি ঐ মেয়ের সাথে কথা বলি শুধু আমার মনের কথা বোঝার জন্য এসব কথা আমাকে বলে ।এসব কথা বোঝার পর আমিও আর কখনো ঐ মেয়ের সাথে কথা বলিনি ।এভাবে ভালোই কেটে যায় দিন ।নোভাকে খুব বলতে ইচ্ছা করছিল আমার কথা ।কিন্তু কোন এক অজানা ভয়ে আর বলা হয়ে ওঠেনি ।কিন্তু ততোদিনে আমি নোভাকে তুমি করে বলতে শুরু করি ।
আমি অফিস এর কাজে সিলেট ছিলাম ।হঠাৎ রাতে নোভা ফোন দিল –
: হ্যালো কেমন আছো ?
: ভালো আছি ।কি করো ?
: এখন কিছু করি না ।গাড়িতে শুয়ে আছি ।রাত ১২টার পর আমার ডিউটি শুরু হবে ।তুমি কি করো ?
: আমি শুয়ে আছি ।
: তোমার সাথে আমার কিছু কথা ছিল ।আমি আসলে তোমাকে না বলে থাকতে পারছি না ।যদি কিছু না মনে করো তবে আজ আমি সব কথা বলতে চাই ।
: আচ্ছা বলো ।আমি আবার কি মনে করবো ।
: আমি তোমাকে অনেক পছন্দ করি এবং অনেক ভালোবেসে ফেলেছি তোমাকে ।তুমি যেটাই বলবে আমি সেটাই মেনে নিব ।আমি এই কথা আমার মাঝে লুকিয়ে রাখতে পারছি না ।
: তোমাকে ও আমার ভালো লাগে ।আমাকে একটু সময় দাও আমি পরে তোমাকে জানাবো ।তবে আমার ভালোবাসা তোমার জয় করে নিতে হবে ।আমি কাউকে ভালোবাসবো এটা কখনো ভাবিনি তাই সহজ হতে একটু সময় লাগবে আমার ।
: আচ্ছা ঠিক আছে ।ভালোবাসার অধিকার যখন দিলে তখন তোমার ভালোবাসা পাওয়ার চেষ্টাটা ও আমাকে করতে হবে ।তুমি ও একটু চেষ্টা করো দেখ সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে ।
এভাবে দিন গুলি চলে যাচ্ছিল আমিও নিজেকে গুছিয়ে নিচ্ছিলাম নোভার ভালোবাসা পাওয়ার জন্য ।
হঠাৎ একদিন নোভার ফোন বললো ও ভার্সিটিতে যাচ্ছে কি একটা কাজে ।কাজ শেষ করে হোষ্টেলে থাকবে এবং সকালে বাসায় যাবে ।আমি যেন ওর ক্যাম্পাসে যাই এবং এক সাথে বাসায় যাই ।আমি তখন বগুড়াতে ছিলাম ।রাতেই চলে আশার কথা ছিল কিন্তু একটা ঝামেলা হওয়ার কারনে অফিস থেকে বললো পরের দিন আসতে ।আমি নোভার কথা ফেলতে পারছি না ।অফিসে ফোন করে বললাম যে আমার কিছু সমস্যার জন্য ঢাকা চলে আসতে হবে ।অতপর রাতেই ঢাকা চলে আসি ।সকালে গাবতলি যেয়ে দুটি টিকিট কেটে নোভার ক্যাম্পাসে যাই ।ক্যাম্পাস থেকে নোভাকে নিয়ে জাতীয় স্মৃতিশোধ ঘুরতে যাই ।সেদিনই নোভা আমাকে ভালোবাসার কথা বলে ।ঘুরাঘুরি শেষে দুপুরে কিছু খেয়ে আমরা বাস কাউন্টারে যাই ।সেদিন রাস্তায় অনেক জ্যাম থাকায় আমাদের বাস আসতে অনেক দেরি করে ।আর ঐ দিকে নোভার বাসা থেকে বার বার ফোন করতে ছিল আর এসব ভেবে নোভা খুব চিন্তা করছিল ।
অনেক সময় দেরি করে আমাদের বাস আসে আর আমরা আমাদের সিট এ গিয়ে বসি ।ঐ দিনের কথা আমি কোন দিন ভুলতে পারবো না ঐ দিনের তারিখ ছিল ১৯.০১.২০১৩ ।
সারা রাস্তায় নোভা আমার কাধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে ছিল ।রাত ৮টায় নোভা ওর এলাকায় পেীছায় এবং ওর ছোট ভাই ওকে নিতে আসে ।আমাকে বিদায় বলে ও বাস থেকে নেমে যায় ।আমি ও আমার বাসায় চলে যাই ।এর পর থেকে নোভার সাথে আমার কথা বলা বেড়ে যায় ।আমি বাড়িতে একদিন থেকেই ঢাকায় চলে আসি আর নোভা কিছু দিন থেকে ঢাকায় চলে আসে ।
ঢাকায় আসার পর আমি আমার চাকুরি ছেড়ে দিয়ে অন্য একটা চাকুরিতে যোগদান করি এবং নোভা ও ওর ছোট ভাইকে নোভার পছন্দের খাবার খাওয়াই ।ঐ দিনের পর অনেক দিন নোভার সাথে আমার দেখা হয় না এবং আমিও অফিসের কাজে ব্যাস্ত হয়ে পড়ি ।
কিছুদিন পর ১৪ই ফেব্রুয়ারী চলে আসে আমরা দু’জনে প্লান করি দেখা করবো ।১৪ই ফেব্রুয়ারী নোভার সাথে আমার দেখা হয় ওদের বাসায় ।আমি ওর জন্য চকলেট ও কিছু ফুল নিয়ে যাই ।ঐ দিনটা আমাদের দু’জনের খুব ভালো কাটে ।যদিও সারাদিন একসাথে থাকা হয় না আমার অফিস থেকে ফোন আসলে আমি অফিসে চলে যাই ।যদিও সারাদিন এক সাথে থাকার কথা ছিল ।এর পর থেকে মাঝে মাঝেই ওদের বাসায় যেতাম নোভার সাথে দেখা করার জন্য আর যখন যেতাম তখন ওদের বাসায় কেউ থাকতো না ।মাঝে মাঝে এক সাথে দুপুরের খাবার খাওয়া হতো ।তখন মনে হতো যেন দু’জনে সংসার করছি ।এমনি করে একদিন একটা দূরঘটনা ঘটে যায় দু’জনের মাঝে যার জন্য আমরা কেউ প্রস্তুত ছিলাম না ।এর পর থেকে ওর বাসায় যাওয়া কমে যায় ।এই ঘটনার পর থেকে নোভা আমাকে অবিশ্বাস করতে থাকে ও মনে করে আমি ওকে ভুলে যাচ্ছি ।ওকে আমি বোঝাতে পারিনাই যে বেশি কাছে আসলে এমন ঘটনা আবার ঘটতে পারে ।আর এর জন্যই বেশি দেখা হয় না ।
এভাবে আমাদের দিন কেটে যায় ।দিন দিন নিজেকে গুছিয়ে নিচ্ছিলাম নোভাকে কাছে পাওয়ার জন্য ।এমনি করে হঠাৎ নোভার একটা চাকুরি হয় এবং ওর পোষ্টিং হয় একটা থানা শহরে ।আর এর কিছুদিন পর আমিও নতুন একটা চাকুরীতে যোগদান করি ।এ চাকুরী পাওয়ার কিছুদিন আমি আমার পূর্বের চাকুরী ছেড়ে দিয়ে বাসায় থাকি ।আর সে সময় নোভার কিছু কথায় আমার খুব খারাপ লাগে তাই কিছুদিন ওর সাথে কথা বলা বন্ধ থাকে ।আমার চাকুরীতে যোগদান করার পর আবার নোভার সাথে যোগাযোগ হয় এবং আমরা পূর্বের মতো কথা বলতে থাকি ।কিছুদিন যেতে না যেতেই আবার নোভা বদলে যেতে থাকে ।যদিও ওর কথায় এটা কোন পরিবর্তন না ।ও চাকুরী পাওয়ার আগে ওর সাথে অনেক রাত পর্যন্ত কথা বলতেই হতো আমার কোন সমস্যা ও মানতে চাইতো না ।যদিও আমার সমস্যার কথা ওকে কখনো বলি নাই ।আর এখন রাত ১০টার পর ওর কথা বলতে ভালো লাগে না ।প্রথম প্রথম আমি ওকে এটা নিয়ে কিছু বলতাম না কিন্তু দিন দিন এমন হলো যে সব কিছু ওর ইচ্ছার কাছে বন্দি আমি আমার ইচ্ছার কোন প্রতিফলন দেখাতে পারবো না ।ওর এক কথা সারাদিন অফিস করে ও আমার সাথে রাত জেগে কথা বলতে পারবে না এটা আমি যদি মেনে নিতে না পারি তবে যেন অন্য কাউকে বিয়ে করে নেই ।আমি সব সময় চুপ করে থাকতাম ।এভাবেই দু’জনের মাঝে দূরত্ব তৈরি হতে থাকে এবং এটা এক সময় চরম আকার ধারন করে যার ফলে মাঝে মাঝেই ওর সাথে কথা হতো না ।ও নিজ থেকে কখনোই আমাকে ফোন দিয়ে ওর ভুল শিকার করে নাই ।আমিই এক সময় কথা না বলে থাকতে পারতাম না তাই ওকে ফোন দিতাম এবং আবার কথা হতো ।
যখন নোভার সাথে আমার কথা হতো না তখন আমি নোভার মেইল এ গিয়ে ওর ফেসবুকের এসএমএস দেখতাম ।হঠাৎ একদিন দেখি একটা ছেলে অনেক দিন থেকে নোভাকে এসএমএস করে এবং নোভা ওর নাম্বারটা ঐ ছেলেকে দিয়ে দেয় ।আমি বুঝতে পারি তারা অনেক রাত পর্যন্ত কথা বলে ।আমি ওকে এসব কথা নিয়ে প্রশ্ন করলে ঐ ছেলেকে দিয়ে ওর ফেসবুকের মেইল আইডি পরিবর্তন করে ফেলে যাতে আমি এসব কিছু দেখতে না পারি ।কিন্তু পরিবর্তন করার আগেই আমি দেখতে পাই ছেলেটা নোভাকে প্রোপজ করছে এবং নোভাও তার কথা মেনে নিয়েছে ।আমি এসব কথা জানতে চাইলে বলে এটা নাকি আমাকে দেখানোর জন্য করেছে আর বলে আমার মন নাকি ছোট ।আমি ওকে আর কিছু না বলে আমার ফেসবুক থেকে রিমুভ করে দেই কারন আমি ওর কথা বিশ্বাস করতে পারিনি ।এর পর থেকে দু’জরে মাঝে কথা বলা ও বন্ধ হয়ে যায় ।এর পর থেকে নোভাও আমাকে কেন যেন এড়িয়ে চলতে থাকে ।তবে মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে ওর অভিযোগ গুলি আমাকে জানিয়ে দেয় ।আমি ওর অনেক কথারই উওর না দিয়ে চুপ করে থেকে কেটে দেই ।
বিষয়শ্রেণী: গল্প
ব্লগটি ২৭৭৮ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২৫/০৭/২০১৪

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • ইমন শরীফ ১০/০৮/২০১৪
    সুন্দর উপস্থাপনা,ভাল লাগল।
  • কোয়েল ৩০/০৭/২০১৪
    গল্পটা পড়তে বেশ লাগছহিল।গল্পের উপস্থাপনার কায়দা আমাকে গল্পের শেষ অবধি ধরে রেখেছিল।একটা রহস্যময় ভঙ্গি আছে এ লেখায়।ভাল লাগল পড়ে।
    • মাহমুদ নাহিদ ১৬/০৮/২০১৪
      Thanks....bake lekha gulo o porben asa kore...
  • আরে বাহ এত বিশাল লেখনী। জোস লাগল।
  • কবি মোঃ ইকবাল ২৫/০৭/২০১৪
    পড়লাম। বেশ ভালো লাগলো গল্পটি।
 
Quantcast