গোপলার কথা - ১০৬
কবিতায় অন্ত্যমিল
কবিতা কথাটি যখনই আসে তখন ছন্দ ব্যাপারটি চলে আসে। আর ছন্দ থাকলে অন্ত্যমিল থাকবে।
যে ভাবনা আমি সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চাই তাকে ছন্দে অথবা ছন্দ বাদ দিয়ে প্রকাশ করতে পারি।
কিন্তু সেই ভাবনাকে ছন্দে সুন্দর সহজ সাবলীল করে সংক্ষিপ্ত অথচ বিস্তৃত ভাবনায় তুলে ধরাই তো কবির কাজ। তার বাইরে গদ্যের মত, বুঝিয়ে দেওয়ার মত, কথার মারপ্যাঁচের মত, শব্দের বিন্যাসের মত হলে তাকেও কবিতা বলা হচ্ছে তবে অন্ত্যমিলের মর্যাদা আরো বেশি সঠিক।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো মনে হয় কবি আসলে অন্ত্যমিল ব্যাপারটা করায়ত্ত করতে পারে নি তাই কথা ছড়িয়ে কাব্য রচনা করেছেন। সঠিক ভাবনায় অন্ত্যমিলের বেঁধে রাখার মুন্সিয়ানাই তো কবির অহংকার।
পৃথিবীর সব কিছু চলে ছন্দে। কাব্যও বা তার বাইরে কেন? সুর তাল লয় ছাড়া যেমন গান নয় তেমনি ছন্দ অন্ত্যমিল যুক্ত লেখা বেশি প্রকাশযোগ্য। আবৃত্তির জন্য। ছন্দে শব্দকে ধরে রেখে অমোঘ প্রকাশ কাব্য হওয়া উচিত।
অনেকে ছন্দ প্রকরণ কাব্য ইত্যাদি করায়ত্ত না করেই কবি কবি ভাব নিয়ে কাব্য রচনায় নেমে পড়েন। তাই অনেকে কবি নয় কেউ কেউ কবি - কথাটি কবি কেন বলেছেন ভেবে দেখুন। ছন্দ ভাঙার আগে ছন্দ শিখতে হয়। নিয়ম ভাঙার আগে নিয়মটিকে ভালোভাবে বুঝতে হয়।
কাব্যের প্রকরণ বোঝার আগে কাব্য সম্বন্ধে জানতে হয়।
তাই ছন্দ ছাড়া কাব্য হয়তো চলে। অন্ত্যমিলের মর্যাদা থাক কাব্যের হৃদয়ে।
আপনার ভাবনা তো একই থাকছে তাকে যদি ছন্দেই না বাঁধতে পারলেন তাহলে আর মুন্সিয়ানা কোথায়? কাব্যের ঝংকার কোথায়? গল্পের মতো, বুঝিয়ে বলার মতো, স্বগতোক্তি মতো আত্মসংলাপের মতো সবাই বলে কিংবা অনেকে বলে কিন্তু তাকে ছন্দের বাঁধনে ধরে রাখাতে পারলে তবে না কাব্যিক মর্যাদা পাবে।
কবিতা কথাটি যখনই আসে তখন ছন্দ ব্যাপারটি চলে আসে। আর ছন্দ থাকলে অন্ত্যমিল থাকবে।
যে ভাবনা আমি সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চাই তাকে ছন্দে অথবা ছন্দ বাদ দিয়ে প্রকাশ করতে পারি।
কিন্তু সেই ভাবনাকে ছন্দে সুন্দর সহজ সাবলীল করে সংক্ষিপ্ত অথচ বিস্তৃত ভাবনায় তুলে ধরাই তো কবির কাজ। তার বাইরে গদ্যের মত, বুঝিয়ে দেওয়ার মত, কথার মারপ্যাঁচের মত, শব্দের বিন্যাসের মত হলে তাকেও কবিতা বলা হচ্ছে তবে অন্ত্যমিলের মর্যাদা আরো বেশি সঠিক।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো মনে হয় কবি আসলে অন্ত্যমিল ব্যাপারটা করায়ত্ত করতে পারে নি তাই কথা ছড়িয়ে কাব্য রচনা করেছেন। সঠিক ভাবনায় অন্ত্যমিলের বেঁধে রাখার মুন্সিয়ানাই তো কবির অহংকার।
পৃথিবীর সব কিছু চলে ছন্দে। কাব্যও বা তার বাইরে কেন? সুর তাল লয় ছাড়া যেমন গান নয় তেমনি ছন্দ অন্ত্যমিল যুক্ত লেখা বেশি প্রকাশযোগ্য। আবৃত্তির জন্য। ছন্দে শব্দকে ধরে রেখে অমোঘ প্রকাশ কাব্য হওয়া উচিত।
অনেকে ছন্দ প্রকরণ কাব্য ইত্যাদি করায়ত্ত না করেই কবি কবি ভাব নিয়ে কাব্য রচনায় নেমে পড়েন। তাই অনেকে কবি নয় কেউ কেউ কবি - কথাটি কবি কেন বলেছেন ভেবে দেখুন। ছন্দ ভাঙার আগে ছন্দ শিখতে হয়। নিয়ম ভাঙার আগে নিয়মটিকে ভালোভাবে বুঝতে হয়।
কাব্যের প্রকরণ বোঝার আগে কাব্য সম্বন্ধে জানতে হয়।
তাই ছন্দ ছাড়া কাব্য হয়তো চলে। অন্ত্যমিলের মর্যাদা থাক কাব্যের হৃদয়ে।
আপনার ভাবনা তো একই থাকছে তাকে যদি ছন্দেই না বাঁধতে পারলেন তাহলে আর মুন্সিয়ানা কোথায়? কাব্যের ঝংকার কোথায়? গল্পের মতো, বুঝিয়ে বলার মতো, স্বগতোক্তি মতো আত্মসংলাপের মতো সবাই বলে কিংবা অনেকে বলে কিন্তু তাকে ছন্দের বাঁধনে ধরে রাখাতে পারলে তবে না কাব্যিক মর্যাদা পাবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ২৪/০৫/২০২৫চমৎকার
-
রবিউল হাসান ২৪/০৫/২০২৫সুন্দর গঠনমূলক আলোচনা।