www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

শুভ পরিণয়

শরৎকালের চাঁদনী রাত। সাদা মেঘ গুলো দল বেঁধে উড়ে যাচ্ছে, দেশজ হতে দেশান্তরে। চাঁদের আলোয় ঝিকিমিকি করছে অশান্ত বঙ্গোপসাগারের প্রশস্ত বুক। গভির সাগরের দিক হতে ঝাকে ঝাকে সামুদ্রিক পাখি গুলো উড়াল দিচ্ছে সাগর পাড়ের পথে। সাদা, কালো, হলুদ,বাদামী কত না রঙের দৃষ্টি নন্দন সব পাখি। চাঁদের আলো পাখিদের ডানার ঝাপটায় যেন ছুটে ছুটে পড়ছে, কবির দুটি চোখ বেয়ে, হৃদয় ছুঁয়ে সমস্ত শরীরে। এ যেন স্বর্গীয় অনুভূতি। সীমাহীন খোলা আকাশের নিচে গভির সাগরে রাত্রি যাপন অথবা ভ্রমণ না করলে এই অনুভূতি উপভোগ করা শুধু কঠিনই নয় বরং সত্যিই অসম্ভব। সাগরের বুক ভড়া নোনাজল চিঁড়ে মাঝে মাঝেই মাথা উঁচিয়ে লাফিয়ে উঠছে নাম না জানা মাছেদের দল। চারদিকে তাকালে দেখা যায় শুধুই অথই নোনাজল। নেই কোন মানুষ। নেই কোন বাড়ি ঘর। যতদূর চোখ যায় শুধু পানি আর পানি। বেশকিছু দূরে দূরে চোখে পড়ে নিঃসঙ্গ কিছু ভাসমান জাহাজ। যেই জাহাজে ভেসে আছে আরো কিছু নিঃসঙ্গ তাজা টগবগে তরুণ প্রাণ। যাদের বুকে শুধুই প্রিয়জনের ঝাপসা মুখ। কর্ম জীবনের কঠিন বাস্তবতায় অর্থের প্রয়োজনে জন মানবহীন সাগরের বুকে প্রিয়জন বিহীন একাকী রাত্রিযাপন। এ যেন ভাল মন্দের সংমিশ্রণে এক অবর্ণনীয় আবহ।

এখনো দুরন্ত শুভ্র মেঘের দল গুলো মাঝে মাঝে জ্বলন্ত চাঁদ কে ঢেকে দিয়ে সৃষ্টি করছে ভয়ংকর কৃষ্ণগহ্বর। ক্ষণকাল পরেই দৃশ্যমান হচ্ছিল চাঁদের আলো। দখিনা মৃদ সমিরণের হাল্কা ছোঁয়ায় সাগরের বুকে চলছিল ছোট বড় ঢেউয়ের চোখ জুড়ানো দল নৃত্য। দূর থেকে ভেসে আসা সাগরের ঢেউ গুলো জাহাজের গায়ে আছড়ে পড়ে যেন তাদেরকেই শুভেচ্ছা জানাচ্ছিল সাগরের রাজ্যে। সাগরের বুকে এমনই অকল্পনীয় সৌন্দের্যের পটভূমিতে ছুটে চলছে কবি নিলয়ের " গোল্ডেন ড্রিম " নামক মালবাহী জাহাজ। তার কাজ হলো বিদেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্য জাহাজে করে বাংলাদেশে নিয়ে আসা।

প্রাকৃতিক সৌন্দের্যের সমারোহ দেখতে দেখতে কবি নিলয় এগিয়ে যাচ্ছে গন্তব্যস্থানের দিকে। চলতে চলতে রাডারে ধরা পড়ল মহা বিপদের হাত ছানি। একদল ডাকাত ঠিক তাদের দিকেই দ্রুতগামী ট্রলার নিয়ে ছুটে আসছে আক্রমণাত্মক ভাবে। কম্পিউটার মনিটরের স্কিনে দেখতে পেল তাদের ট্রলারের গতি নিলয়ের জাহাজের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। নিলয় অতি দ্রুত নির্দেশ দিলেন ইঞ্জিন পুরোপুরি গতিতে চালানোর জন্য। এবং সকল জাহাজ নাবিকদের ব্রীজ কন্ট্রোল রুমে ডেকে আদেশ দিলেন ডাকাত দলের প্রতিরোধ মূলক প্রস্তুতি নিতে। কিন্তু দুর্ভাগ্য বাংলাদেশি বেসরকারি জাহাজ নাবিকদের জন্য যে, তাদের জন্য ডাকাত অথবা অন্য কোন সামুদ্রিক বিপদের বিপরীতে তেমন কোন প্রতিরক্ষার ব্যবস্থা থাকে না । এটাই চরম বাস্তবতা।

এভাবেই নিরাপত্তা হীনতায় চলে যায় তাদের কর্ম জীবন। নিলয় প্রাণপণ চেষ্টা করছে বিপদ মুক্ত হওয়ার জন্য। আশেপাশের নৌ-বন্দর ও জাহাজে বিপদ বার্তা পৌছে দিচ্ছে ডি,জি,পি,এস বা ডিজিটাল গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেমের মাধ্যমে। ভি,এইচ,এফ অর্থাৎ ভেরি হাই ফ্রিকোয়েন্সির মাধ্যমে সাহায্য চাইছে নৌবাহিনীর কাছে। এমন সময় অতিরিক্ত গতিতে ইঞ্জিন চালাতে গিয়ে জাহাজের দুটি ইঞ্জিনের মধ্যে, ডান পাশের ইঞ্জিন গেল নষ্ট হয়ে। ঠিক যেন মরার উপড় খড়ার ঘাঁ। জাহাজের গতি মন্থর হওয়ার ফলে সাহায্য আসার আগেই ডাকাত দল আক্রমণ করল কবি নিলয়ের " গোল্ডেন ড্রিম " জাহাজ। তাই ডাকাত দলের ভয়ে সবার অবস্থা যেন ক্ষুধার্ত সিংহের সামনে অসহায় হরিণ ছানার মত হয়ে গেল। সশস্ত্র ডাকাত দলের সামনে নিরস্ত্র নাবিকদের নিরবে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না।

ডাকাত দল জাহাজে উঠেই যাকে যেমন সামনে পাচ্ছিল তাকেই আঘাত করছিল। একজন ডাকাত এসে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ বসিয়ে দিল জাহাজ নাবিক আজাদের পিঠে। তাজা রক্তের বন্যা বয়ে গেল আজাদের শরীরে। অন্য একজন ডাকাত জাহাজ নাবিক জাফর কে গলা চিপে ধরেই বলতে লাগল, বল কোথায় আছে সব টাকা পয়সা? জাফর কিছু বলার আগেই চাকু বসিয়ে দিল তার বাহুতে। যেন এক অমানবিক দৃশ্যপট রচিত হলো। নিলয় চিৎকার করে ডাকাত দলের সরদার কে বলতে লাগল, থামুন, থামুন, আপনারা দয়া করে থামুন। কাউকে আঘাত করবেন না। কারো গায়ে হাত দিবেন না। আপনাদের যা যা ইচ্ছা নিয়ে যান কিন্ত আপনারা আমার একজন নাবিকের শরীরেও আঘাত করবেন না। চোখের পলকে খুব সামান্য সময়ের মধ্যে জাহাজের দামী যন্ত্রপাতি, ফ্রিজ,সিডি,টিভি,এসি,কম্পিউটার, ল্যাপটপ, নগদ টাকা,ব্রিফকেস, ও বেশ কিছু ব্যাগপত্র নিয়ে চলে গেল। মাঝে মাঝে এমনি করুণ পরিণতির শিকার হতে হয় জাহাজ নাবিকদের।

ইতিমধ্যে তাদের সাহায্যে পাশের বন্দর থেকে ছুটে এসেছে নৌবাহিনীর দুটি জাহাজ। একটি জাহাজ আঘাত প্রাপ্ত নাবিকদের প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে লাগলেন। অপর জাহাজটি খুঁজতে লাগলেন ডাকাত দলের ট্রলারটিকে। যেন অঘটন ঘটার পর শান্তনার অভিযান মাত্র। এদিকে নিলয় তার রুমে ঢুকেই দেখল তার সমস্ত কিছুই নিয়ে গেছে ডাকাতের দল। এমনকি তার ডায়রি ও হাতে লেখা কবিতার পাণ্ডুলিপি রাখা ছিল যে ব্যাগে সেটাও নিয়ে গেছে ডাকাতের দল। খুবই কষ্ট হচ্ছিল নিলয়ের মনে তার জীবনের ডায়রি ও কবিতার পাণ্ডুলিপির জন্য। ওদিকে ডাকাত দল নিজেদের মধ্যে সব কিছু ভাগ করে নিল সরদার কামাল পাশার বাড়িতে বসে। সবাই যার যার ভাগ নিয়ে বাড়ি চলে গেল। পরে রইল শুধু কবি নিলয়ের ডায়রি ও কবিতার বই।

পূর্ব দিগন্তে সাদা মেঘের আড়াল থেকে উঁকি মারছে তেজস্কর চিরযৌবনা সুর্য। রাতের আঁধার কেটে দেখা দিচ্ছে আলোর ঝলকানি। নির্ঘুম আতংকিত একটি কালো রাতের অবসান লগ্নে কবি নিলয় তার "গোল্ডেন ড্রিম" জাহাজ নিয়ে পৌছে গেল চট্টগ্রাম বন্দরে। পরশু দিন ঈদ। তাই জাহাজটি নিরাপদে রেখে ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজের সবাই কে মালিক পক্ষ ছুটি দিয়ে দিলেন। নিলয় রওনা দিলো তার নিজ জন্মস্থান সিরাজগঞ্জ জেলার পূণ্য ভূমি শাহজাদপুরের উদ্দেশ্যে। ঈদের ছুটিতে নিলয় খুবই আনন্দিত হয়।ঈদের ছুটি সকল মুসলিম উম্মাহর কাছেই এক বিশেষ আনন্দময় সময়। তবে এই ছুটি সত্যিই সবাই ঠিকমত পায়না! আফসোস হয় এমন নির্দয় কিছু সিদ্ধান্ত দেখে।

আজ ঈদের ২য় দিন। বাড়ির ফুলের বাগানে আরাম কেদারায় বসে পাখিদের দুষ্টামি খেলা আর তাদের মিষ্টি কন্ঠের গান শুনছিল নিলয় । কখনো মনের অজান্তেই নিজের লেখা কবিতা আবৃত্তি করছিল। এমন সময় ফেজবুকে একটি মেয়ের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসে তার মোবাইলে। প্রোফাইল ছবি দেখে নিলয়ের মনে হচ্ছিল, মেয়েটি চেহারা হাল্কা গড়নের, শ্যামলা ও লম্বাটে ধরণের। নিলয় মেয়েদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট খুব একটা কনফার্ম করে না। করলেও খুব ভেবে চিন্তে কনফার্ম করে। কিন্তু আজ তার মনে হলো এই ঈদের আনন্দে কাউকে কষ্ট দেওয়া ঠিক হবে না। বেচারি না জানি কত আশা করে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট করেছে। তাই নীলা কে কনফার্ম করে দিলো । তারপর নীলার দিক থেকেই শুরু হলো ম্যাসেজিং ও চ্যাটিং। ধিরে ধিরে গভির থেকে গভিরতম হতে লাগল তাদের সম্পর্ক। দুজন দুজনকে চেনা জানা হলো। পবিত্র প্রেমের কঠিন বন্ধনে আবদ্ধ হলো দুটি মন। নীলা ঢাকা ভার্সিটিতে বাংলা সাহিত্যে অনার্স পড়ছে। ছোট বেলা থেকেই সে ঢাকাতেই লেখাপড়া করছে। তার আর কোন ভাই বোন নেই। এখন ঈদের ছুটিতে ভার্সিটি বন্ধ,তাই গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রাম জেলার স্বন্দীপ আছে। স্বন্দীপের নাম শুনেই নিলয়ের বুক কেঁপে উঠল। এই স্বন্দীপ এলাকা থেকেই তার জাহাজ ডাকাতি হয়েছিল। তাহলে কি নিলয় এই নীলা কে দিয়েই জাহাজ ডাকাতির কোন কূল কিনারা খুঁজে পাবে ? নানান রকম প্রশ্ন দানা বাঁধতে থাকে নিলয়ের মনে।

নিলয়ের ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলো। তার গোয়েন্দা বিভাগে সরকারি চাকরিতে ডাক এলো। যথারীতি চাকরিটাও হয়ে গেল। কিন্তু কিভাবে হলো সেটা অন্যদিন বলবো। চাকরিতে যোগদান করে প্রশিক্ষণ শেষে কাকতালীয় ভাবে তার দ্বায়িত্ব পড়ল স্বন্দীপ এলাকায়। স্বন্দীপের সন্ত্রাস বাহিনীর খোঁজ বের করে তাদের কে আইনের সাহায্যে নির্মূল করাই এখন নিলয়ের একমাত্র লক্ষ্য। স্বন্দীপ এসেই নিলয় দেখা করল তার প্রাণ প্রিয় ভালবাসা ও হৃদয়ের টুকরা নীলার সাথে। নীলা আজ খুব খুশি। আজ সে তার ভালবাসার মানুষটিকে কাছে পেয়েছে। যাকে কল্পনার জালে সাজিয়ে রেখেছে হৃদয়ের আয়নায়। সমস্ত সুখের পায়রা আজ উড়ে চলেছে নীলা ও নিলয়ের হৃদয়ের মাঝে। দুঃখ গুলো যেন আজ হাড়িয়ে গেছে অচেনা কোন পথে। দুজন দুজনের হাত ধরে আছে, চোখের দিকে চেয়ে আছে চোখ। এ যেন দুটি হৃদয়ের স্বর্গীয় মিলন। ঠিক এমন সময় নিলয় বলে উঠল, আমাদের প্রেমের কসম করে বলো আজ আমাকে একটি প্রশ্নের সত্য জবাব দিবে? বলো ? নীলা অনেকটা অপ্রস্তুত হয়েই বলল, কি প্রশ্ন বলো? নিলয় কথা বাড়ালো না। সরাসরি জিজ্ঞেস করল, আমার ফেজবুক আইডি আর মোবাইল নাম্বার কোথায় পেয়েছিলে বলো?
নীলা বলল অত কিছু জানি না। আমাদের বাড়িতে আমি একটি ডায়রি পেয়েছিলাম সেখানেই তোমার মোবাইল নাম্বার আর ফেজবুক আইডি পেয়েছি। কিন্তু কেন বলো তো?
নিলয় এবার তার জাহাজ ডাকাতির ঘটনা নীলাকে খুলে বলল। নীলা সব শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে গেল। নীলা ভাবতে লাগল আমার কোন ভাই নেই, তাহলে কি আমার জন্মদাতা বাবাই কি সেই ডাকাত?

নীলা উঠে রওনা দিলো বাড়ির দিকে। সাথে চলল নিলয়। বাড়িতে গিয়েই নীলা তার বাবার পা ধরে কাঁদতে লাগল। বলল বাবা আজ তোমাকে একটি সত্য কথা বলতেই হবে বাবা। বলো আমাদের বাড়িতে একটি ডায়রি আর কবিতার পাণ্ডুলিপি পেয়েছি এটা কোথায় থেকে আমাদের বাড়িতে এলো? বলো বাবা? বলো ?
ওই যে দেখো দাড়িয়ে আছে নিলয়। ওকে আমি ভালবাসি বাবা। এই ডায়রি কবিতার বইয়ের মালিক সে নিজেই। সে এখন এই এলাকায় দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত গোয়েন্দা অফিসার। এ গুলো সব তার জাহাজ থেকে ডাকাতি হয়েছিল। মিথ্যা বলোনা বাবা, বলো এগুলো আমাদের বাড়িতে কিভাবে এলো? বলো বাবা?

কামাল পাশা পৃথিবীতে সব চেয়ে বেশি ভালবাসে তার একমাত্র আদরের মেয়ে নীলা কে। আজ সে মেয়ের কাছে পরাজিত, বড়ই লজ্জিত। নিজের প্রতি খুবই ঘৃণা হচ্ছে, কামাল পাশার। খুব অন্যায় করেছে সে সারা জীবন। বড় ভুল করেছে সে। তাই কামাল পাশা সিদ্ধান্ত নেয় আজ সে তার সমস্ত জীবনের প্রায়শ্চিত্ত করবে। অতপর কামাল পাশা তার দলবল নিয়ে সকল অপরাধ স্বীকার করে নেয় এবং আত্বসমর্পণ করে নেয়, নিলয়ের কাছে। নিলয় তখন কামাল পাশা আর তার দলবল কে আইনের হাতে তুলে দেয়। আর কামাল পাশা তার একমাত্র প্রাণ প্রিয় আদরের মেয়েকে তুলে দেয় নিলয়ের হাতে। কামাল পাশা অশ্রুসিক্ত নয়নে বলেন, তোমার মত যোগ্য পুরুষের হাতে আমার মেয়েকে তুলে দিতে পেরে আমি সত্যিই খুব গর্বিত, ও আনন্দিত। সাজা শেষে ফিরে আসলে আর কোনদিন এই এলাকায় জীবন দিবো কিন্তু ডাকাতি হতে দিবো না। পুলিশ নিয়ে গেল আত্বসমর্পণ কারী সবাইকে।

নিলয় ও নীলা দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে ভাবতে থাকে একটি সুন্দর আগামীর কথা। সন্ত্রাস মুক্ত বঙ্গোপসাগরের কথা। সারা বাংলাদেশ যেন এভাবেই অপরাধ মুক্ত হয়। আজ তাদের প্রেম সৃষ্টি করল অপরাধ মুক্ত, সন্ত্রাস মুক্ত একটি এলাকা।

(ভাল লাগলে লাইক,কমেন্ট ও শেয়ার করুন। কপি করা নিষিদ্ধ)
রচনাকাল ও প্রকাশকালঃ ২০১১ ইং।
স্থানঃ বঙ্গোপসাগর, জাহাজঃ রিভার ড্রিম।
বিষয়শ্রেণী: গল্প
ব্লগটি ৪৯৯ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ৩০/০৪/২০১৮

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • অসারণ বর্ণনামূলক একটি অন্যবদ্য ছোট গল্প।

    যেখানে আছে দেশপ্রেম, স্বপ্ন, বাস্তবতা ও অনিন্দ সুন্দর সতেজ আগামী।।

    তারুণ্যে আসার এবং সাহিত্য চর্চার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
    • সেলিম রেজা সাগর ০২/০৫/২০১৮
      শ্রদ্ধা ও ভালবাসা নিবেন, পাশে থেকে উৎসাহ দিবেন।
      ( সেলিম রেজা সাগর )
    • দুঃখিত ‍‍''অসারন" শব্দটির পরিবর্তে = অসাধারন= পড়বেন।
      ধন্যবাদ
      • সেলিম রেজা সাগর ০২/০৫/২০১৮
        আন্তরিক ধন্যবাদ।
  • সেলিম রেজা সাগর ০১/০৫/২০১৮
    " শুভ পরিণয় " একটি বাস্তবিক ও চমকপ্রদ গল্প।আশা করি সকলের ভাল লাগবে।
  • বাহ
  • খুব ভাল লাগলো
  • ভাল লিখেছেন।তবে কিছু জিনিসের বর্ণনা দীর্ঘ করার চেষ্টা করেছেন যেটা আমার কাছে সফল লাগেনি।তারপরও বলব,ভালো।
 
Quantcast