শেষ চিঠি
রিমঝিম বৃষ্টির দিনে অর্ণব দাঁড়িয়ে ছিল সেই পুরোনো স্টেশনটায়—যেখানে শেষবারের মতো সায়মার চোখে চোখ রেখেছিল। পাঁচ বছর কেটে গেছে, কিন্তু প্রতিটি মুহূর্ত যেন আজও ভেসে ওঠে তার চোখে।
সায়মা বলেছিল, “অর্ণব, আমি ফিরে আসবো। অপেক্ষা কোরো।”
অর্ণব অপেক্ষা করেছিল—প্রতিদিন, প্রতিরাত। প্রতিটি ট্রেন থামল, গেল, কিন্তু সায়মা ফিরল না।
একদিন ডাকঘরের এক কোণে ধুলোবালি ছাওয়া একটা চিঠি পেল সে। তার ঠিকানায় আসা, কিন্তু পৌঁছায়নি কখনো। সায়মার হাতের লেখা, কাঁপা কাঁপা অক্ষরে লেখা:
> “অর্ণব, তোমার কাছে ফিরে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সময়... সময় আমাকে ছাড়লো না। আমি জানি, তুমি রাগ করবে, কষ্ট পাবে। কিন্তু জানো, তোমাকে ভালোবেসে ফেলা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর ভুল।”
চিঠি শেষ হলেও অর্ণবের অপেক্ষা থামেনি। কারণ ভালোবাসা থেমে গেলেও, বিরহ থামে না। সে এখনো দাঁড়িয়ে থাকে সেই স্টেশনে—একটি ট্রেন, একটি মুখ, একটি প্রতিশ্রুতির জন্য।
---
সায়মা বলেছিল, “অর্ণব, আমি ফিরে আসবো। অপেক্ষা কোরো।”
অর্ণব অপেক্ষা করেছিল—প্রতিদিন, প্রতিরাত। প্রতিটি ট্রেন থামল, গেল, কিন্তু সায়মা ফিরল না।
একদিন ডাকঘরের এক কোণে ধুলোবালি ছাওয়া একটা চিঠি পেল সে। তার ঠিকানায় আসা, কিন্তু পৌঁছায়নি কখনো। সায়মার হাতের লেখা, কাঁপা কাঁপা অক্ষরে লেখা:
> “অর্ণব, তোমার কাছে ফিরে যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সময়... সময় আমাকে ছাড়লো না। আমি জানি, তুমি রাগ করবে, কষ্ট পাবে। কিন্তু জানো, তোমাকে ভালোবেসে ফেলা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর ভুল।”
চিঠি শেষ হলেও অর্ণবের অপেক্ষা থামেনি। কারণ ভালোবাসা থেমে গেলেও, বিরহ থামে না। সে এখনো দাঁড়িয়ে থাকে সেই স্টেশনে—একটি ট্রেন, একটি মুখ, একটি প্রতিশ্রুতির জন্য।
---
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আমি-তারেক ৩১/০৫/২০২৫Sundor shironam
-
দীপঙ্কর বেরা ২৩/০৫/২০২৫দারুণ লেখা
-
ফয়জুল্লাহসাকি ২২/০৫/২০২৫শেষ কি হলো?
-
ফয়জুল মহী ১৯/০৫/২০২৫অনন্য প্রকাশ
ভীষণ ভালো লাগলো