www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

টাইম ট্রাভেলিং উইট জয়

টাইম ট্রাভেলিং উইট জয়
মোঃ রায়হান কাজী
---------------------------
বিজ্ঞান শব্দটি যদিও অনেক ক্ষুদ্র। কিন্তু এর বিস্তার পর্যালোচনা করতে গেলে বলে শেষ করা যাবে না। এই বিজ্ঞানের কারণেই মানুষ স্বপ্ন দেখতে শিখেছে। অনেকে আবার কল্পনাকে বাস্তবে রুপান্তরিত করেছে। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বস্তু কণাকে টেলিস্কোপের মাধ্যমে নতুন করে আবিষ্কৃত করেছে।
আবার পারমাণবিক পদার্থগুলো ব্যাখ্যা করতে গিয়ে যখন বলবিদ্যা বা ক্ল্যাসিক ম্যাকানিক্স মুখ থুবড়ে পড়লো। ঠিক তখন কোয়ান্টাম বলবিদ্যার জন্ম হলো। কোয়ান্টাম বলবিদ্যা বলতে আমরা প্রথমে তড়িৎ চুম্বকীয় আধান, নিউটনীয় বলবিদ্যা এবং তাপবিদ্যুৎ শক্তিকেই বুঝতাম। ভাবতাম এই তিনের সমন্বয়ে মনে হয় সব সৃষ্টি হয়েছে। পরবর্তীতে ইন্টার ফেয়ারেঙ্গ ওয়েব সম্পর্কে জানতে পারি। অর্থাৎ প্যাকেট অব এন্যার্জি বা প্রোটন যা কিনা আলোর গতিকে ক্রিয়া করে অনেক দ্রুত নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ছুটতে পারে। আজ আমরা সেই কোয়ান্টাম ফিজিক্সের অন্তর্ভুক্ত টাইম ট্রাভেলিং সম্পর্কে বলতে চলেছি।

১৯৭৯ সাল আজ রাতে থেকে ঝড় শুরু হবে। যা কিনা ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত থাকবে। তারপর আমরা বারো বছরের ছেলে জয়কে দেখতে পায়। যে কিনা অনেক সুন্দর করে বিভিন্ন সুরে গান গাইতে পারতো। তো জয় গান গেয়ে তার কিছু ভিডিও রেকর্ড করছিলো। জয়ের মা পেশায় একজন শিক্ষিকা  ছিলেন। এর ফাঁকে তিনি স্কুলের বাচ্চাদের প্রাইভেট পড়াতেন। তাই তার মা তাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে রাতেরবেলা প্রাইভেট পড়াতে চলে যায়।

কিছুক্ষণ পরে জয় একটা শব্দ শুনতে পায়। কৌতহলবসত জয় শব্দের সাথে তাল মিলিয়ে একটা পুরনো পরিত্যক্ত বাড়ির কাছে পৌঁছায়। সেখানে একটা মৃত মহিলার গলা কাঁটা লাশ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে। আচমকা শব্দ করতেই  রক্ত মাখানো ছুরি হাতে কালো পোশাক পড়া একটা লোকের আবির্ভাব হয়। এসব দেখে জয় প্রাণপণে দৌড়াতে শুরু করে। যখন সে রাস্তার কাছাকাছি পৌঁছালো ঠিক তখন একটা গাড়ী এসে সজোরে আর্ঘাত করলে জয় সড়কের মধ্যে লুটিয়ে পড়ে। যার কারণে জয় সেখানেই মারা যায়।

দৃশ্যর পরিবর্তন ঘটে, সালটা ২০১৮। এখানে আমরা মোমো নামের একজনকে দেখতে পায়। মোমো পেশায় একজন বিমানের পাইলট। যার কারণে তার বেশিরভাগ সময় বিমানে কাটাতে হয়। সে জন্য মোমো বাসা পাল্টানোর সিধান্ত নেয়। মোমো এই জায়গায় নতুন এসেছে যেখানে একসময় জয়ের পরিবার থাকতো। অর্থাৎ যে ছেলেটা প্রথম দৃশ্য এক্সিডেন্টে মারা গেলো।

এরপর আমরা তার প্রতিবেশী হৃদয়কে দেখতে পায়। যে কিনা পেশায় একজন পুলিশ অফিসার মোমো আর হৃদয় দুজন দুজনের বন্ধু। মোমো রাতেরবেলা হৃদয় আর তার মাকে ডিনারের জন্য আমন্ত্রণ করে। সেদিন মোমো হৃদয়কে নিয়ে একসাথে তাদের বাড়ি গোছাচ্ছিলো। একপর্যায়ে সে বাড়িতে কিছু পুরনো টেপরেকর্ডার ও একটি টিভি দেখতে পায়৷ তারা সে ভিডিওগুলো প্লে করে। যেখানে কিনা জয়ের কন্ঠে গাওয়া গানের টেপরেকর্ডগুলো ছিলো। হঠাৎ টিভিতে টেপ রেকর্ডারগুলো আপনা আপনি স্টার্ট হয়ে যায়। এটা দেখে মোমো ও হৃদয় কিছুটা অবাক হয়। ব্যাপারটা কী? তাড়া বিষয়টাকে তেমন একটা পাত্তা না দিয়ে সেদিনের মতো রুম থেকে বাহির হয়ে চলে আসে।

আবাক করা বিষয় হচ্ছে সেদিন রাতেও ১৯৭৯ সালের যে দৃশ্য প্রথমে দেখা হয়েছিলো সে দৃশ্যর মতো ঝড় হচ্ছিলো। সাথে আলোর মতো একটা কী জানি প্রবল গতিতে দক্ষিণ দিক থেকে উত্তর দিকে চলে যেতে দেখলো? খানিকক্ষণ পরে শুনতে পেলো পূর্বের নেয় এবারো তিনদিন এই ঝড় থাকবে। রাতে ডিনারের সময় মোমো হৃদয়কে টেপ রেকর্ডারের কথা বলে। তোমরা টেপ রেকর্ডারের ভিতরে যে ছেলেটা দেখতে পাচ্ছো সে ছেলেটা জয়। তাছাড়া ও আমার ছোটবেলার ফেন্ড ছিলো। একদিন রাতে জয় একটা খুন হওয়ার দৃশ্য দেখে পালাচ্ছিলো তখন গাড়ী দুর্ঘটনায় মারা যায়। হৃদয় আরো বলে সে রাতে ঝড় হয়েছিলো। পরদিন জানতে পারি জয়ের মারা যাওয়ার স্থানের কাছাকাছি একটা বাড়িতে বিদুৎ পড়েছিলো। হৃদয় আরো কিছু বলতে যাবে, ঠিক তখনি হৃদয়ের মা চেচিয়ে বললো চুপকর একথা বলে মৃদু একটা হাসি দিলো। বিষয়টা কিছুটা রহস্যময় মনে হলো।

মোমো পরক্ষণে বিষয়টা নিয়ে নেটে সার্চ দিলে দেখা যায় হত্যাকারী জেলে নেওয়ার তিনমাস পরে মারা যায়। আর জানতে পারে মহিলার মৃতদেহ সে একটা স্লটার হাউজে অর্থাৎ কসাইখানা নিয়ে টুকরো টুকরো করে পুঁতে ফেলার মুহূর্তে পুলিশ ধরে ফেলে।

মোমো সেদিন রাতেরবেলা আবারও অদ্ভুত শব্দ শুনতে পায়। মোমো শব্দের সাথে পা মিলিয়ে একটা রুমে গিয়ে পৌঁছায়। সেখানে গিয়ে দেখে  টিভিটা নিজে নিজে অন হয়ে গেছে। টিভির ঠিক উপরে একটা ঘড়ির মধ্যে এল্যাম  বাজছে। কিন্তু টিভি টাকে দেখে টিভি মনে হচ্ছিলো না। জয় মোমোকে দেখে মোমো ও জয়কে দেখে। তখন মোমো টিভির ভিতরে দেখে জয়ের মা আসে এবং জয়কে বাই বলে প্রাইভেট পড়াতে চলে যায়। সেই আগের ঘটনা পূণরাবৃত্তি হতে থাকে। অর্থাৎ তড়িৎ চুম্বকীয় বলের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়৷

টিভি থেকে জয় মোমোকে বলে আপনি কী আমাকে শুনতে পাচ্ছেন? তখন মোমো ভয় পেয়ে টিভিটা অফ করে দেয়। মোমো কিছুটা অদ্ভুত হয়ে ভাবতে থাকে যে ছেলেটা টিভির ভিতর থেকে হ্যালো কিভাবে বলে। যাইহোক কিছুক্ষণ পরে আবার টিভিটা চালায়। এবং জয়ের সাথে কথা বলতে থাকে।

সেই সময়ে জয় কিছু একটার শব্দ শুনলে মোমো তাকে না যাওয়ার জন্য মানা করতে থাকে। সাথে জয়কে বিষয়টা বুঝানোর চেষ্টা করে কী ঘটতে চলেছে? তারপরও জয় ছুটে চলে যায় বিদ্যুৎ পড়া বাড়িটার দিকে।

সেই সাথে মোমো ঝড়ের গতির সাথে টিভি আর সেই এল্যাম ঘড়ির সাহায্য আলোর গতির বিপরীত দিকে পৌঁছায়। এই পর্যন্ত বাহ্যিকভাবে (খালি চোখে দেখা যায়) সবচেয়ে দ্রুত গতির বস্তু হচ্ছে আলো। আলো সেকেন্ডে এক লক্ষ ছিয়াসি হাজার মাইল বা তিন লক্ষ কি:মি গতিতে ছুটে চলে। এই গতিতে ছুটে চললে সূর্যের আলো পৃথিবীরতে পৌঁছাতে সময় লাগবে আট মিনিট উনিশ সেকেন্ড।   অর্থাৎ প্যাকেট অব এর্নাজি প্রোটন বা আলো  ১৫০.৬৯ মিলিয়ন কি:মি: (সূর্য থেকে  পৃথিবীর দুরত্বের) পথ অতিক্রম করতে এই সময় লাগে। ফলস্বরূপ মোমোর সবকিছু বদলাতে শুরু করলো। সে তার অতিতে ফিরে গিয়ে বিমান বালার কাজ করতে লাগলো। কিন্তু সে নিজেকে বিমানের পাইলট বলে দাবি করতে লাগলো। এসব দেখে ওর  মানসিক সমস্যা ভেবে হাসপাতালে নিয়ে পরীক্ষা করার পর সবকিছু নরমাল আসে। অন্যদিকে বারবার বুঝানোর চেষ্টা সত্ত্বে বুঝাতে ব্যর্থ হয়। একসময় সে অজ্ঞান হয়ে যায়। সেখানকার লোকজন দ্রুত মোমোকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

এখানে বলা রাখা ভালো, যেহেতু জয় মারা যায়নি। মোমো বিমানের পাইলটের জন্য পরীক্ষার অংশগ্রহণ করেনি। তাই মোমো এ দৃশ্য একজন বিমান বালা। অর্থাৎ পরবর্তীত সময়ে তার পেশা এবং পরিচিত লোকজনের মাঝে স্পষ্ট পার্থক্য দেখা যাবে।

হাসপাতাল থেকে মোমো সোজা তার বাসায় চলে যায়৷ সেখানে গিয়ে দরজা খোলা দেখতে পায়। সে রুমের ভিতর ডুকে পড়ে। একটা মহিলা এসে প্রশ্ন করে কে আপনি? অনুমতি ছাড়া কারো রুমে আসা উচিত না। তখন মোমো জয়ের কথা জিজ্ঞেস করতেই। মহিলা বলে তারা এখান থেকে চলে গেছে।

এর কারণ হচ্ছে ঐদিন মোমো মানা করার কারণে জয় হত্যা ঈ কাছে না গিয়ে বিদুৎ পড়া বাড়িটার দিকে চলে গেছিলো। মানে মোমো জয়কে ভবিষ্যৎ থেকে জয়কে মানা করার কারণটা বুঝানো  হয়েছে। যার কারণে জয়ের মৃত্যু হয়নি। লোকটি মহিলাকে হত্যা করে স্লটার হাউজে পুঁতে ফেলেছিলো।

তারপর মোমো পুলিশ ষ্টেশন এর দিকে যায়। বারবার হৃদয়কে বলে সে তার বন্ধু। কিন্তু পুলিশ অফিসার হৃদয় তা মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেয়। একপর্যায়ে হৃদয় তাকে প্রমাণ দিতে বলে তাহলে সে মেনে নিবে। তখন মোমো হত্যাকান্ডের কথা বললে বানোয়াট বলে  সবাই। মোমো প্রমাণ দেখানোর জন্য হৃদয়কে সেই স্লটার হাউজের দিকে নিয়ে যায়। এবং মহিলার কংকালগুলো মাটি খুঁরে দেখাতে থাকে।

হৃদয় মোমোকে সেই বিদুৎ পড়া বাড়িটির কাছে যেতে বলে। সেখানে বাড়ির ভিতরে কিছু আলোর ছুটাছুটি দেখতে পায়। মানে হচ্ছে প্রোটনগুলো অতিদ্রুত একস্থান থেকে আরেক স্থানে চলে যাচ্ছিলো নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে। এসব দেখে মোমো ভয় পেয়ে চলে আসে।

হৃদয়ের কাছে গেলে জয়ের ঠিকানা দিয়ে সেখানে যাওয়ার জন্য বলে। জয় প্রতিদিন সেই পার্কের কোণে মোমো ভবিষ্যৎ থেকে আসবে এই প্রত্যশা নিয়ে বসে থাকে। মোমো দেখে জয় খুশিতে অত্যাহারা হয়ে যায়। মোমো খেয়াল করলো যে হৃদয়ি হচ্ছে আসলে জয়। সেদিন পুলিশ ষ্টেশনে জয় সবকিছু বুঝেও না বুঝার চেষ্টা করছিলো মাত্র। যাতে করে মোমো সবকিছু ভালোমতো বুঝতে পারে। এরপর তাদের মধ্যে একটা সম্পর্ক তৈরি হয়। কিন্তু মোমো চাচ্ছিলো ভবিষ্যতে ফিরে যেতে।

সেই সাথে ঠিক আগেরমতো আবারও ঝড় শুরু হলো। নিউজ পেপারে তিনদিনের সর্তকতা সংকেতের কথা বলো হলো। তখন সেই রুমে থাকা টিভি আর এল্যামম ঘড়িটা লাগবে ভবিষ্যতে যাওয়া জন্য বলা হলো। মোমো জয়ের কাছে সেই ঘড়িটি চাইলে জয় প্রথমে দিতে না চাইলেও মোমোর কথায় দিতে বাধ্য হয়৷ এখানে জয় পুরনো বাসা থেকে আসার সময় ঘড়ি আর টিভিটা নিয়ে এসেছিলো। মোমো বলে আমি তোমাকে বাঁচিয়েছি। এখন তোমার কথা রাখার পালা। তখন জয়ের অনিচ্ছা সত্বেও দিতে বাধ্য হয়। তারা অতিদ্রুত ঝড়ের মধ্যে দিয়ে সেই বিদুৎ পড়া বাড়িটির কাছে এসে পৌঁছায়  ঘড়ি আর টিভি সাথে নিয়ে। ফলে সেখানে আলোক রশ্মিরমতো কিছু রেখা এসে একত্রে একটা বলয় সৃষ্টি করে ঘুরতে থাকে। সেই সাথে ঘড়ির কাঁটা অনেক দ্রুত বির্কট শব্দ করে চলতে আরম্ভ করে। অবশেষে তাড়া বর্তমানে ফিরে আসে।

সেই সাথে মোমো আর হৃদয়ের একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়। হৃদয় সেদিন রাতের বাকি কথা বলে দেয়। জয় হচ্ছে আজকের হৃদয় তাও প্রকাশ করে। সেদিন মোমোর ভবিষ্যৎ থেকে এসে জয়কে বাঁচানোর কথা বলে। দুজন একসাথে হাসিতে ফেটে পড়ি। সেই সাথে তাদের বয়সের কোনো পরিবর্তন হয় না।

টাইম ট্রাভেলিং করার প্রথম উপায় হচ্ছে ব্লাক হোল। গল্পে আলোকরশ্মিগুলো হচ্ছে প্রোটন অর্থাৎ গ্রহ এবং নিউক্লিয়াস হচ্ছে  ব্লাক হোলস। নেচারেল টাইম মেশিন হিসাবে কাজ করে। ব্লাক হোলস এর সাহায্যে খুব সহজেই ভবিষতে পারি দেওয়া সম্ভব। তবে এর জন্য আমাদের ব্লাক হোলসের ভিতরে ঢুকতে হবে না। শুধু মাত্র ব্লাক হোলসর চারপাশে ঘুরতে হবে। কারণ ব্লাক হোলস খুভি ঘন হয় এবং এর ভিতরে ঢুকলে আর বের হয়ে আশা সম্ভব নয়।

থিওরি অফ রিলেটিভিটি অনুসারে ব্লাক হোলসের ঘনত্ব এত বেশি যে আলোও এর ভিতর দিয়ে বের হয়ে আসতে পারে না। এমনকি এর মহাকর্ষ বলও এতোটাই বেশি হয়ে থাকে যে সময়ের গতিও কমে যায়। মনে করুন একটি স্পেসশিপ ব্লাক হোলসর চারপাশে ঘুরছে এবং অন্য  আরেকটি স্পেসশিপ কোনো গ্রহের চারপাশে ঘুরছে। যার কারণে যারা প্যারাডক্স ওয়ার্ন্ডে যায় তাদের বয়সের কোনো পরিবর্তন হয় না। অর্থাৎ পূর্বেরন্যায় থাকে। তাছাড়া প্যারাডক্স ওয়ার্ল্ডে কখনো আপনি অতীতে যেতে পারবেন না। শুধু মাত্র বর্তমান বা ভবিষ্যতে গমন করতে পারবেন।
বিষয়শ্রেণী: তথ্যপ্রযুক্তি
ব্লগটি ১৯৩২ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ০৮/০৪/২০২২

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • suman ২৬/১০/২০২৪
    দারুণ
  • suman ১২/০৮/২০২৪
    চমতকার লেখনী আরো লিখুন....
  • শুভ কামনা রইলো। লিখে জান
  • Rafia Noor Purbita ০৪/০৬/২০২৪
    Nice
  • আমি-তারেক ০৭/০৮/২০২৩
    Onek useful information achey
  • চমৎকার
  • চমৎকার লিখেছেন
  • সুন্দর
  • Rafia Noor Purbita ২৩/০১/২০২৩
    Great
  • Rafia Noor Purbita ২৮/১০/২০২২
    Gorgeous
  • সুব্রত ব্রহ্ম ২৯/০৮/২০২২
    খুব ভাল লাগলো।
  • সেলিম রেজা সাগর ১৯/০৮/২০২২
    অসাধারণ
  • সুন্দর লেখা
  • শুভজিৎ বিশ্বাস ১৯/০৬/২০২২
    Bhaa
  • আরও বুঝতে হবে।
  • অনুপম
 
Quantcast