www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

উপন্যাস - আনবিক ( প্রথম পর্ব )

উপন্যাস : (বন্ধুরা শুরু করলাম আমার উপন্যাস " মানবিক " এর প্রথম কিস্তি এবং পরিবর্তন করা হল নাম "আনবিক"

আনবিক
( প্রথম পর্ব )

নৈমিত্তিক উইক এন্ডে সাজগোজ করে বেড়োতে হয় পর্ণাকে কি কারণে সে তা জানে , গত সাত বছরে একটু একটু করে এই আপাদমস্তক বিলাসিতায় মোড়া কর্পোরেট সভ্যতা ওকে ক্রমশঃ পাথরে পরিণত করেছে , দিমান ওকে একটু একটু করে বুঝিয়ে দিয়েছে সপ্তাহের এই দিনগুলো একান্ত ব্যাক্তিগত, কিভাবে ধীরে ধীরে খোসা ছাড়িয়ে অস্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে একে একে মুষ্ঠিবদ্ধ করা যায় জীবনের রঙীণ স্বপ্নগুলো অনেকটাই ওর জানা তাই আজ একটুও ঝঞ্ঝাট করে না পর্ণা বরং দিমানের গলা জড়িয়ে আবেগে ঝর ঝর কেঁদে ফেলে শিশুর মত কখনো ঘন স্বরে বলে ওঠে , "এই জানো তুমি খুব ভাল, এত ভাল কেন বলোতো " ? "স্রেফ তোমার জন্য " দিমান পরিপাটি করে শৌখিন বিছানা , এর পরের অধ্যায়টাও জলভাত পর্ণার ,এক গ্লাস সফট ড্রিংকস অতঃপর বাইরে যাবার বাহানা করে ঘন্টা তিনেক গায়েব ! ঘুমের কোলে ঢলে পড়তেই অচেনা চুরুট বা দামী কোন শ্যাম্পেনের গন্ধ অতঃপর অন্ধকারে গোটা রুমটা জুড়ে কয়েক লক্ষ, কোটির অর্ডার পাশ । সবটা ওর ভীষণ পরিচিত আজ এমনকি ঘন্টা তিনেক বাইরে কাটিয়ে দিমান এলোমেলো কি বলবে তাও ওর প্রায় জানা । প্রথম প্রথম নিজেকে শেষ করে দেবার কথা ভেবেছিল , কিন্তু কঠিন জেদ ওকে হারতে দেয় নি , কোথায় যেন দিমানের প্রতি ভালোবাসার শেকড়টা গভীরে গ্রোথিত হয়ে গেছে বুঝতে পারে নি ও , বুঝলেও কিসের এক মোহাচ্ছন্নতা ওকে ঘিরে রাখত সবসময় ।
অতঃপর সময়ের সাথে সাথে কেমন নিজেকে মানিয়ে নিয়েছে একপ্রকার। তারপরের প্রায় সব অধ্যায়টা বরের কাছে ট্রেনিং , চলা,বলা ,হাঁটা , আরো কত কি ! দেখতে সুন্দর হলেও অতটা চোস্ততা পর্ণার মধ্যে ছিল না । নিঁখুত ভাবে নিজেকে পরিবেশনের জন্য নিয়মিত পরিশ্রম করতে হয় ওর পেছনে । সকাল বিকেল রান্নাঘর , রুপচর্চা দুদিন সাপ্তাহিক এক্সট্রা । সকালের মন জুড়ানো হালকা রোদ্দুর ঘরের জানালায় ,পাশের ফ্ল্যাটের টলমলো শিশুটির দিকে চোখ পড়ে বিমর্ষ হয় মন , মনের কোন আলো করে ঘুরে বেড়ায় সে কখনো ঘরে,কখনো লনে ,কখনো বা সারাটা হৃদয় জুড়ে , চিনচিন করে ওঠে বুকের মাঝখানটা । সে প্রসঙ্গ আপাতত অবান্তর জানে পর্ণা , "বিকেলে রেডি থেক " গটগট বেড়িয়ে যায় ঝখঝকে জাপান মডেল আল্ট্রা । সিক্যুরিটি গার্ড গেট টেনে হাঁক পারে, " বহিনজী, উও অওরত আপকে কপড়া ভেজে , দো চার কপড়া উ কল ভেজেঙ্গে " । "ঠিক হ্যায় " ঘরে ঢুকে দরজা দিতেই দিমানের পার্স টেবিলের উপর , গুচ্ছের ছবি এড্রেস ক্রেডিট কার্ড । আজ দ্য সিনিয়্যর গ্রুপ অফ্ সফটওয়্যার এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ভেহিক্যলসের চিপ্ একজিক্যুটিভ চেয়ারপার্সন মিঃ দিমান আম্বানী । এক্সটেন্ডেড প্রমোশন । টেন্ডারের পর টেন্ডার আর গ্রাজুয়্যালি অনারেবল পজিশন । এর পরের সময়টা চামেলী পিয়ারীর । ঘরের কাজ কামে এমন ওস্তাদ মেয়ে পাওয়া ভার , মিষ্টি ব্যবহার আর অপরকে আপন করে নেবার মানসিকতা অন্যদের থেকে ওকে পৃথক করে এটা সত্যি। " বতাও ভাবী , উও মরদ আদি রাতকো দারু পিকে এতনা খটওল হল কি পুছো মাত্ , গন্দা গন্দা বাত , হমার নিদ হারাম করে দিল উহ হরামী আমার বাপ তুলে মা তুলে একদম খিচরা পাঁকিয়ে দিল " । তোর দোষ কম নয় চামেলী আমি তোকে বললাম ওকে তুই ছেড়ে দে তো তুই শুনলি না , কিসের মরদ রে ? রোজ এক ঝামেলা '' । " ছোড়ে তো হোবেই , উয় হরামী আদমী লেকে আতে হমকো বেওসা করাবে , ওর দু চোখ টলমলে , অনেকদিন না ঘুমানোর কষ্ট ওর চোখে,মুখে স্পষ্ট । এই বয়সে ফ্যাকাশে শরীরটার দিকে তাকালে হু হু করে ওঠে মনটা , নারীদের এই অপারগতা কিছুতেই মেনে নিতে পারে না ,যেন এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতি , যেখানে মহিলাকূলের উপর সমস্ত পুরুষ জাতির প্রতিকারের জাত্যাভিমান উথলে ওঠে এধরণের কষাঘাত চালানোর জন্য । ওই এক ঘায়ে স্তব্ধ দুনিয়ার মহিলাকূল । ''তের বিস্তর দিব সোহাগ দিব না ইতনা ঘমন্ড কি কিলাকে বুড়াকো ভগা দিয়া , আচ্ছা কিয়া না ভাবীজি ? উ হমকো ভূখা মারেগা শালা । কেন তোকে বলেছি একদম রাঁধবি না বাড়ীতে এখানে থেকে যা তো' তোরও তো কম দরদ না । মরদট শরীল ভাল নাই গো খালি বমি কচ্ছে , ঘরট ঝাট পরেনি গো , রেত হাঁড়ি চরে নি গো .........কি আর বলব বল ! '' ওই বুড্ঢি মাগিট উওকে শমসান করে ছোড়ল ভাবিজী '' । আচ্ছা চামেলী , তোদের ওই প্রমোটর বাবু ! ওকে বলনা দেখনা যদি কিছু হয় । 'হুহ্ উও শালা হমকো নোঠিশ ভেজছে কি , বাল বচ্চা খারাব হো রহা হ্যায় , সব বিখরাতে হ্যায় , ভাগো হিয়াসে '' , হমনে পুছা কঁহা যায়ে ? উ বোলে জাহন্নম , যাকে মর । তসওয়া বিগরতে হ্যায়। ক্ষান্ত হয় পর্ণা, ঘরোয়া ঝামেলা সামলাতে হয় নারী পুরুষ উভয়কেই , একে অপরের দুঃখ,বেদনা ভাগ করে নেওয়াকে বলে সুখী গৃহকোন । পৃথিবীর যে কোন জাতি,ধর্মের ক্ষেত্রে ভালোবাসার ধরণ আলাদা হলেও অর্থ এক, এক মনে ঘর সাফ করে চামেলী , ওর দিকে চেয়ে আরও একটু আন্তরিক টান অনুভব করে পর্ণা ।
দুই নারী দুই জগৎ । তথাপি ব্যবস্থা অব্যাবস্থার কতটা সামঞ্জস্য দুই নারীকে একই ছাঁদের তলায় দাঁড় করায় , প্রচলিত এই অব্যবস্থাগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া অথবা স্বাধীন জাতীয় নারী ব্যবস্থার সুষ্ঠ রুপায়নে আজও প্রতিদ্বন্দীতায় নারীদের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন থেকে যায় , আসলে তারা কি চায় ? দুধওয়ালা,সব্জীওলা,মাছওলা,কাগজওলা, রান্নার মাসী অবশেষে পার্লারের মিস এরা সকলেই এক একজন নারী তবে প্রগতি বা উন্নতির চিন্তাধারায় কে কতটা যুক্তিযুক্ত বোঝা যায় যখন টিকটিকির হাঁচি নিয়ে চলে অদ্ভুত সংস্কার । এই জটিল সমাজ ব্যবস্থায় যারা নিষেধের ঘেড়াটোপ পেরিয়ে বেড়িয়ে আসতে পেরেছে মুষ্টিমেয় সেই হাতে গোনা নারীদের শীর্ষে পৌঁছে পদমূলের আপাত নারীদের বঞ্চণা, লাঞ্ছণায় ওদের কোন দৃষ্টি পৌঁছয় না,এটাই বাস্তব পরিস্থিতি । পরিস্থিতির অদ্ভুত জটিলতায় বিদ্ধস্ত আমরা কিছু মুষ্টিমেয় ।
দিন দিন কেমন গা ঝাড়া দিয়ে উঠছে দীমানের লোভ আর লাভের বিশদৃস চেহারাটা, আজকাল বড় বিকট লাগে, অঘোরে ঘুমোয় দিমান, ঘুমোলে জিভটা বেড়িয়ে পড়ে, ঠিক জিমিকেও ওইরকম দেখাতো । রাত্রে শোবার আগে আর ভোরে ঘুম থেকে উঠে আলমারী লকার চেক করা ওর প্রায় অভ্যোস হয়ে দাঁড়িয়েছে ,পর্ণাকে খাবার,শোবার চার্ট করে দেওয়া ঠিকমতো শরীরের যত্ন নেওয়া সব খুব সতর্কতার সঙ্গে লক্ষ্য করে দিমান । ঘুমের ঘোরে ভস ভস শব্দে কেমন বিকট গোঙানির আওয়াজ বেরোয় । থলথলে দেহটা জুড়ে চর্বির অনাবশ্যক অরাজগতা বুনো জন্তুর মতো লাগে দেখতে । দাঁতগুলো বেরিয়ে থাকে জিভের হাঁ অংশের পাশে , কাঁচা পাকা চুল দাঁড়িতে অসহ্য লাগে ওকে , এই সেই কাংকিত পরম পুরুষ যাকে কেন্দ্র করে দুনিয়ার নারীর কত সাজ,সজ্জা,হিংসা,দ্বেষ এই তার সাফল্যের পরিণতি ? কাছে মুখ নিতেই কেমন বোটকা গন্ধে গা গুলিয়ে ওঠে ,বমি বেড়িয়ে আসে , ড্রিংকের গন্ধ ।ঠেলা দিয়ে জাগায় ,ওঠো আর কতো ঘুমোবে !! আসলে দিনবদলের সাথে যেভাবে পাল্টেছে মানুষের অবস্থাণ, আচার,ব্যবহার ,পোষাক ,সেভাবে পাল্টায়নি মনের অভ্যন্তর ভাগ । সেখানে রয়ে গেছে ব্যপক বৈষাদৃশ্য । বাস্তব অবাস্তবের গেঁড়োর খুঁটি আচ্ছন্ন করা মানুষগুলোকে কোনভাবে গড়ে পিটে আনা যায়নি প্রগতির নব্যমঞ্চে । আর সেকারণে পর্ণা বা পিয়ারীর আপাত সাদৃশ্য ক্ষতগুলির ক্ষরণ ঘটে সবার অলক্ষে , নিশ্চুপে । ওরা জানে দিনের পর অন্ধকার যেমন স্বাভাবিক ঠিক ওদের আপাত ঘটনাপ্রবাহও একপ্রকার নিয়ম , অভ্যেস । পর্ণা নিজে বুঝলেও কারুর মানসিকতা পরিবর্তন করার সামর্থ্য ওর নেই কিংবা সামান্য অপ্রিতীকর ঘটনার বিনিময়ে অগাধ স্বাচ্ছন্দ্য ওকে স্থবির করে তোলে হয়তো। আসলে আমরা সকলেই একপ্রকার ভিতীর জ্বরে কাবু । হঠাৎ করে এলোপাতাড়ি পরিবর্তনের বিদ্ধংসী ভয়াবহতা আমাদের রুদ্ধ করে সিদ্ধান্ত নিতে । যেকারণে দুই নারীস্বত্ত্বা চিরদিন রয়ে যায় অবচেতনার আড়ালে , বোধের আড়ালে । পিয়ারীকে আলুর পরোটা বানাতে বলে টয়লেটে ঢোকে পর্ণা। ঘুম থেকে উঠেই দীমান চা'য়ে চুমুক দেয় , কাগজটায় চোখ বুলিয়ে স্নানপর্ব সেরে টেবিলে মুখোমুখি। '' কি ব্যাপার চোখ ,মুখ ফ্যাকাশে লাগছে কেন ? অত ভোর রাতে উঠার দরকার কি ? জ্যুসটা খাচ্ছ ঠিকমত " ? " হ্যা সংক্ষিপ্ত উত্তর পর্ণার । '' তোমার প্রবলেমটা কি ? সারাদিন এত আরাম আয়েসের মধ্যে থেকেও তোমার মুখে হাসি নেই কেন ? কার কথা চিন্তা কর সবসময় ? আজকাল দেখি সবসময় অন্যমনস্ক ! ব্যাপারটা কি হ্যাঁ '' ? '' তোমার টিফিন প্যাক করে দিয়েছি '' কথা বাড়ায় না পর্ণা। দরকার নেই ,ক্যান্টিন থেকে আনিয়ে নেব । বেড়োতে গিয়ে আবার ঘুড়ে দাঁড়ায় ,'' পর্না ডার্লিং , মাই লভ্ বী প্রেজেন্টেবল , আয়নায় দেখ নিজেকে , কত্ত পলিশ দরকার তোমার প্লিজ্ ম্যম কে বোল আজ একটু স্পেশ্যাল কেয়ার নিতে '' । ''বলব নিস্পৃহ পর্ণা । বাই । মিলিয়ে যায় জাপানী আল্ট্রা । শান্তিতে শরীর এলিয়ে দেয় বড় সোফাটায় । গ্রামাফোনে পছন্দের গান চালাতে বলে পিয়ারী কে । বহু পুরানো রবীন্দ্র সংগীত মন উদাস করা সুর ...............মহাসিন্ধুর ওপার হতে কি সংগীত ভেসে আসে ........। '' পারলি না মান্না, মান্না দে চল্ চল্ ক্যান্টিনে হেরো কফি খাওয়াবি চ' , ইস কি কঞ্জুস শুধু কফি ! দাঁড়া আজ প্রত্যুষকে বলছি সব । তুই শুধু হেরো কফিই খাওয়াস না , ডুবে ডুবে জলও খাস ......ওই তো ,এই প্রত্যুষ শোন শোন না ........''আমাকে বলছেন ''? চমকে উঠেছিল পর্ণা , মুখের দিকে চাইতেই চোখাচোখি । অনেকটা সময় প্রত্যুষ আর পর্ণা । রবীন্দ্র জয়ন্তী, সরস্বতী পূজো , কলেজ স্যোস্যাল, ফাংশনে শুধু প্রত্যুষ পর্ণার ডুয়েট সুরের মায়াজাল দাপাদাপি করে বেড়াত কলেজ ক্যম্পাসটা জুড়ে । ওদের নাম হয়ে গিয়েছিল রফি লতা জুটি । '' ভাবী ক্যা আপ গা সকতে হো ? থোরা গা'কে শুনাইয়ে না '' পিয়ারীর আবদার নাকচ করে 'নারে সব ভুলে গেছি ।!! " গাইয়ে না ভাবী " । গুনগুন দু কলি গেয়ে থামে পর্ণা । চামেলী মন দেয় ঘরের কাজে । অখন্ড প্রেম নেমে আসছে চারপাশ থেকে আবরণ তুলছে চতুষ্পার্শে , কিলবিল প্রত্যঙ্গে সমাজ,ধর্ম ,পারিপার্শিক ধ্যান ধারণার নিশ্চুপ ধর্ষণে জন্মাচ্ছে মস্তিষ্কহীন পৌরুষ । ক'টা বাজে রে পিয়ারী ? পৌনে দু'টো, চামেলীর উত্তর। টেবিলে খাবার রেডী । চল্ । খেতে গিয়ে কেমন আঁশটে গন্ধে বমি আসে । দু এক গ্রাস কোনরকম জোর করে খেয়ে উঠে যায় পর্ণা । শরীরের মধ্যে যেন কিছু একটা আলোড়ণ ঘটে । অবশেষে যা আন্দাজ করেছে দিমান তাই হয়, ডাক্তারি রিপোর্টে ধরা পরে প্র্যাগনেন্ট , প্রাইম স্টেজ । মুহূর্তে আকাশ ভেঙে পরে দিমানের মাথায় , আজ মিঃ পাখোয়াজ,পাকরাশী মিঃ দুবের সিটিং । সারারাত ঘুম আসে না , পর্ণা আবেগে জড়িয়ে ধরে দীমানকে , আমি মা হব জানো? আনন্দ হচ্ছে না তোমার ? ঘরে পায়চারি করে কেটে যায় সারাটা রাত অঘোরে ঘুমোয় পর্ণা , মাথার ভেতরটা ফেটে যায় যন্ত্রণায় ,মাথায় হাত চেপে বসে পরে বিছানায় পর্ণার পাশে । ঘুমন্ত পর্ণার হাত দিমানের হাতের পরে এসে পরে, ঘুম ঘোরে ওর হাত নিয়ে তলপেটের পরে রাখে উপরে নিজের হাত চেপে ধরে , অস্ফুটে বলে, " কিছু টের পাচ্ছ " ? ঘাঁড় নেড়ে মৃদু সম্মতি দিমানের । হুম সকাল ছ' টা বাজে ।
বিষয়শ্রেণী: প্রবন্ধ
ব্লগটি ৭৪০ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২৪/০২/২০১৮

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • জসিম মাহমুদ ০৪/০৩/২০১৮
    চমৎকার
  • পড়ছি। কিন্তু বিষয়শ্রেণী “প্রবন্ধ” কেন? গল্প দিন।
  • বাহ! লেখার হাত চমৎকার।তারুণ্যে অনেকদিন পর পর্ব আকারে কিছু লেখা হচ্ছে।
  • c
 
Quantcast