সম্পর্কের জটিলতা
কিছু মানুষদের যখন কাছের মানুষদের লিষ্টে জায়গা দেওয়া হয়, তখন সম্পর্ক অনেক রমরমা চলে। আন্তরিকতা, হৃদতা
ভালবাসার ফুলকি উড়ে। ভরসা ও নির্ভরতা তৈরি হয়।
সময়ের দোলাচলে জীবনের বহুমুখীতা তৈরি হয়। সম্পর্ক আগের মত রাখা কষ্ট হয়ে যায়। একই পথের পথিকদের মাঝে যখন কেউ কেউ সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌছতে থাকে।
তখন স্বাভাবিক জীবনে একটা দুরত্ব তৈরি হয়। এটা খুব সাদামাটা ব্যাপার। একই স্বপ্নে বিভোর দুই পথিকের স্বপ্ন থেকে শুরু করে ভাতের প্লেটও আলাদা হতে থাকে।
সফল মানুষের বিফল বন্ধুকে ব্যার্থ ও অচ্ছুৎ মনে হয়।
বিফল মানুষও একসময় বিশ্বাস করা শুরু করে, আসলেইতো!
সে একজন লুজার।কিছু করার সামর্থ রাখেনা।। এই ধারণা যখন বিশ্বাসে পরিণত হয়, তখন ভর করে হীনমন্যতা।
হীনমন্যতা একসময় আত্ববিশ্বাসের মজবুত ভিত ফোকলা করে দেয়। অথচ এমন হওয়ার কথা তো নয়। একটি সুন্দর সম্পর্কের এভাবেই সমাপ্তি ঘটে।
কথা হল এমন কেন?
আমরা কাছের মানুষদের কাছে তাদের মুল্যবান সময় প্রার্থনা করি। একটু ভালোবাসা ও ভরসাময় হাতের প্রত্যাশা করি।
নিজের সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিতে চাই। সারাদিনের ক্লান্তিকর জীবনে একটা সুন্দর চায়ের আড্ডায় কিছু ভাল সময় পেলেই জীবনকে অপুর্ণ লাগেনা। মানুষের জীবন তো কখনো পারফেক্ট হয়না। শত অপ্রাপ্তি সত্তেও ঐ মানুষগুলোর ভালোবাসা বাচিয়ে রাখে। একজন মানুষের বেচে থাকার অনুপ্রেরণা তৈরি হয়। নিঃসঙ্গ জীবনে শত ঝুট ঝামেলার মাঝে হাবুডুবু খাওয়া একজন মানুষের একাকীত্বের আঘাতা বড়ই গুরতর। শরিরীক অশান্তি নিয়ে বসবাস করা যায়,
যদি মানসিক শান্তি থাকে।সুস্থ দেহে মানসিক অশান্তি নিয়ে বসবাস দুঃসাধ্য।
পরিশেষে সকলের জীবনের কাছের মানুষগুলো ভাল থাকুক।
সম্পর্কের মুল্যায়ন দিয়ে ভালবাসার চাদরে আগলে রাখুক।
ভালোবাসা জীবনে বড্ড দরকার। সত্যিই দরকার........
ভালবাসার ফুলকি উড়ে। ভরসা ও নির্ভরতা তৈরি হয়।
সময়ের দোলাচলে জীবনের বহুমুখীতা তৈরি হয়। সম্পর্ক আগের মত রাখা কষ্ট হয়ে যায়। একই পথের পথিকদের মাঝে যখন কেউ কেউ সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌছতে থাকে।
তখন স্বাভাবিক জীবনে একটা দুরত্ব তৈরি হয়। এটা খুব সাদামাটা ব্যাপার। একই স্বপ্নে বিভোর দুই পথিকের স্বপ্ন থেকে শুরু করে ভাতের প্লেটও আলাদা হতে থাকে।
সফল মানুষের বিফল বন্ধুকে ব্যার্থ ও অচ্ছুৎ মনে হয়।
বিফল মানুষও একসময় বিশ্বাস করা শুরু করে, আসলেইতো!
সে একজন লুজার।কিছু করার সামর্থ রাখেনা।। এই ধারণা যখন বিশ্বাসে পরিণত হয়, তখন ভর করে হীনমন্যতা।
হীনমন্যতা একসময় আত্ববিশ্বাসের মজবুত ভিত ফোকলা করে দেয়। অথচ এমন হওয়ার কথা তো নয়। একটি সুন্দর সম্পর্কের এভাবেই সমাপ্তি ঘটে।
কথা হল এমন কেন?
আমরা কাছের মানুষদের কাছে তাদের মুল্যবান সময় প্রার্থনা করি। একটু ভালোবাসা ও ভরসাময় হাতের প্রত্যাশা করি।
নিজের সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিতে চাই। সারাদিনের ক্লান্তিকর জীবনে একটা সুন্দর চায়ের আড্ডায় কিছু ভাল সময় পেলেই জীবনকে অপুর্ণ লাগেনা। মানুষের জীবন তো কখনো পারফেক্ট হয়না। শত অপ্রাপ্তি সত্তেও ঐ মানুষগুলোর ভালোবাসা বাচিয়ে রাখে। একজন মানুষের বেচে থাকার অনুপ্রেরণা তৈরি হয়। নিঃসঙ্গ জীবনে শত ঝুট ঝামেলার মাঝে হাবুডুবু খাওয়া একজন মানুষের একাকীত্বের আঘাতা বড়ই গুরতর। শরিরীক অশান্তি নিয়ে বসবাস করা যায়,
যদি মানসিক শান্তি থাকে।সুস্থ দেহে মানসিক অশান্তি নিয়ে বসবাস দুঃসাধ্য।
পরিশেষে সকলের জীবনের কাছের মানুষগুলো ভাল থাকুক।
সম্পর্কের মুল্যায়ন দিয়ে ভালবাসার চাদরে আগলে রাখুক।
ভালোবাসা জীবনে বড্ড দরকার। সত্যিই দরকার........
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মধু মঙ্গল সিনহা ০৫/০৮/২০১৮সুন্দর,সুন্দর লিখার জন্য অভিনন্দন।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০৪/০৮/২০১৮সুন্দর
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৪/০৮/২০১৮ভালো।