মুলাপ্রেমী
কোন এক এলাকায় এক ভিক্ষকুকের খুব নামযশ ছিলো। তবে তা একটু ভিন্ন খাতে।
বিভিন্ন বাড়ি বাড়ি ভিক্ষা করে মাঝে মাঝে কপালে জুটতো দু'এক বেলার খাবার। কপালের কিংবা কর্মের ফের! কোন বাড়ি থেকেই গালি না খেয়ে সে ফিরত না। করণটা অবশ্য বেশ সাংঘাতিক! সমস্যাটা বাঁধতো যখন খাওয়া শেষ হত। কোন ভাবেই নিজের জবানের লাগাম ধরে রাখা তার পক্ষে ছিলো অসম্ভব। খাবারের দোষ বের করা যেন তার হজমের জন্য অত্যাবশ্যক হয়ে উঠত!
কোন একদিনের ঘটনা। সচ্ছল আর সেবক এক কর্তা তিনার বাড়িতে আমাদের সেই মহানুভব(!) ভিক্ষুককে খাবারের সুযোগ দিলেন। যথারীতি খাওয়া শেষে লোকটার পেটের মধ্যে একটা চক্কর দিয়ে উঠলো যেন! কোনো একটা বিষাক্ত উপমাতে খাবারটা তাকে হজম করতেই হবে। বিধিবাম আজ খাবারের কোন দোষ তার চক্ষুগোচর হচ্ছে না। কিন্তু সে নাছোড়বান্দা।
টুপ করে কর্তাকে বলে বসলে, "মুখ বুজে খেলাম কিন্তু মাথায় রেখো, রান্না ভালো হলেও ওত ভালো কিন্তু ভালো না।"
[সকলকে খুশি করা সম্ভব না, আশপাশের মূলাপ্রেমী গর্ধবদের থেকে দুরত্ব রেখে চলাই শ্রেয়]
বিভিন্ন বাড়ি বাড়ি ভিক্ষা করে মাঝে মাঝে কপালে জুটতো দু'এক বেলার খাবার। কপালের কিংবা কর্মের ফের! কোন বাড়ি থেকেই গালি না খেয়ে সে ফিরত না। করণটা অবশ্য বেশ সাংঘাতিক! সমস্যাটা বাঁধতো যখন খাওয়া শেষ হত। কোন ভাবেই নিজের জবানের লাগাম ধরে রাখা তার পক্ষে ছিলো অসম্ভব। খাবারের দোষ বের করা যেন তার হজমের জন্য অত্যাবশ্যক হয়ে উঠত!
কোন একদিনের ঘটনা। সচ্ছল আর সেবক এক কর্তা তিনার বাড়িতে আমাদের সেই মহানুভব(!) ভিক্ষুককে খাবারের সুযোগ দিলেন। যথারীতি খাওয়া শেষে লোকটার পেটের মধ্যে একটা চক্কর দিয়ে উঠলো যেন! কোনো একটা বিষাক্ত উপমাতে খাবারটা তাকে হজম করতেই হবে। বিধিবাম আজ খাবারের কোন দোষ তার চক্ষুগোচর হচ্ছে না। কিন্তু সে নাছোড়বান্দা।
টুপ করে কর্তাকে বলে বসলে, "মুখ বুজে খেলাম কিন্তু মাথায় রেখো, রান্না ভালো হলেও ওত ভালো কিন্তু ভালো না।"
[সকলকে খুশি করা সম্ভব না, আশপাশের মূলাপ্রেমী গর্ধবদের থেকে দুরত্ব রেখে চলাই শ্রেয়]
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মুহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন ০৩/১১/২০২০
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০২/১১/২০২০কথা সত্য।
-
কবীর হুমায়ূন ০২/১১/২০২০সুন্দর চুটকি! শুভ কামনা।
সুন্দর লিখেছেন।