www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

LOVE নয় LOVELY

য়্যুনেভ্যার্সেটে ক্যাম্পাসে শপিং মল কোন নতুন কথা নয়। সাধারণত: এগুলি ম্যানেজের দায়িত্বে থাকে কোন বেসরকারি সংস্থা।

পাঞ্জাবের ল‌্যাভলে প্রফেশ্ন্যাল য়্যুনেভ্যার্সেটে অবশ্য স্টুডেন্ট পাওয়ারে বিশ্বাসী। অন্তপ্রনয়রল স্পিরিটকে এনকারেজ করতে তারা ছাত্রছাত্রীদের হাতেই বিশ্ববিদ‌্যালয় চত্বরে অবস্থিত আটতলার শীতাতপ-নিয়ণ্ত্রিত শপিং মলটি চালানোর ভার দিয়েছে। ব্যাঙ্ক, ফুড কোর্ট, অফেস সাপ্লায়জ, গিফ্ট শপ, য়্যাপারেল, অপ্টেক্যাল, ফোটো স্টুডিও, এলেক্ট্রনেক গ্যাজেটস ( স্মার্টফোন, ল্যাপি, ইত্যাদি ), স্পোর্টস গুডস, ম্যুজেক-য়্যান-এন্টার্টেন্মেন্ট, বিউটে প্যার্লর, স্যালন, জিম, বুটিক - কি নেই বলো তো?! ফুড কোর্টের সাবওয়ে এবং ডমিনোর আউটলেটটি অল-ভেজ। প্রতি দিন 30 হাজার লোকের আগমন ঘটে এই মলে। সব কিছু দক্ষতার সঙ্গে সামলাচ্ছে  ক্ষুদে ক্ষুদে ভাইবোনেরা।

পরিবেশ সচেতনতা ল্যাভলের দ্বিতীয় চরিত্র। তাই য়্যুনেভ্যার্সেটে ক্যাম্পাসে টু বা ফোর-হুইলার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। তাহলে বাচ্চারা ক্ল্যাস করতে যাবে কি করে ডর্ম বা স্টুডেও ( ব্যাচেলর য়্যাপার্টমেন্ট ) থেকে? কেন?????? ট্র্যামে করে যাবে!!!!!  খুব একটা ছোটখাটো জায়গা তো নয়! তা কতো বড়ো? প্রিন্সটনের পিঠোপিঠি ভাই বলতে পারো।  

গতো বছরই ল্যাভলের কর্তাব্যক্তিরা কোলকাতায় এসে কয়েকটি ট্র্যামকে বগলদাবা করে নিয়ে গেছেন। খুব সম্ভবত ল্যাভলে পৃথিবীর এক মাত্র য়্যুনেভ্যার্সেটে যেখানে অন-ক্যাম্পাস ভিয়েক্ল হিসেবে ট্র্যামের মতো গ্রীন ট্র্যান্সপোর্ট ব্যবহৃত হয়।  ল্যাভলে পুঁথিগত বিদ্যার পরিবর্তে হাতেকলমে শিক্ষায় বিশ্বাসী। তাই তারা ট্র্যামগুলির আভ্যন্তরীণ গঠন বদলানোর ভার ছাত্রছাত্রীদের ওপরেই ছেড়ে দিলেন। কচিকাঁচারা ডিসি মটরকে পাল্টিয়ে এসি করে দিল আরো অনেক ফাংশ্ন্যাল চেঞ্জের সঙ্গে।





( চিত্র-পরিচিতি : ল্যাভলের স্টুডেন্ট-অপারেটেড মল )
বিষয়শ্রেণী: সংবাদ
ব্লগটি ১০৯৬ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২৪/০৪/২০১৫

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • অবগত হলাম। ভালো লাগলো। কিছু বানান শুদ্ধ করতে হবে। এইভাবে জানাতে থাকুন বিভিন্ন সংবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
 
Quantcast