রাসূলের মিলাদ
রাসূলের মিলাদ
আব্দুল কাদির মিয়া
================
থাকলো নিকটে যবে হৃদয়ের ধন
হেন ডাক ধীর স্বরে করে সে স্মরণ।
যেন এসো হে নিকটে মোর-
শোন প্রাণ শশি,
আড়ালে যেয়োনা বেশি-
জানো কি তোমাকে আমি-
কত ভালোবাসি।
সেথা কখন স্মরণে তাঁর জগতের ঝড়,
নেমে এলো বুক চিড়ে-
ডুকরা কেঁদে সে মরে,
সেতো নেই আর কাছে বলে-
জীবন ও জনম তরে,
চলে গেলো পাড়ি দিয়ে-
ভুবনের এই ঘর।
যেন স্থির নেই ঢেউ সাগরের বুক,
ঐ মমতা জোয়ার ভাসা-
তেন চির রুপ,
সেতো নাহি মানে চুপি-
শুধু নিয়মের বাঁধ,
হয়তো সুরের তানে-
নিখিলও গগন শোনে,
শোনে রব দুটুই তাঁর,
হৃদয় নিখাদ।
সেথা চিত্ত বিরহ গাঁথা-
সুরে সুরে যত কথা,
হেন রুপ সুন্দরে-
যাকে সে ডাকে।
সেতো স্মরণে মুগ্ধতা-
বাতাসেরও কানে কানে,
ধরনী কাননে কোটি সাক্ষী থাকে।
যেন অন্তরযামি রব-
সবি তিনি জ্ঞাত,
তবুও ফেরেস্তাকে বলে-
তোমরা সাক্ষী থেকো।
সেথা মিলাদের স্বর-
উঁচু দুরুদের তান,
সেতো মমতারি বৃক্ষফলে-
নবীজির শান।
আমি এইতো সে করি-
মনে আত্মার বাঁধন,
মায়ার সুরেতে করে-
দুঃখ বিনোদন।
সেথা স্মরণ করো হে সবে-
ঐ কথোপকথন,
সেই মেরাজে রাসূলও রবের-
কত সংখ্যা গনন।
তাঁরই বর্ণনায় এলো যত-
সেতো শরিয়ত,
প্রকাশে এলো সে-
বাকি সবি মারেফাত।
যাহা গগন ও ভুলকে কভু-
নাহি করে বাস,
সবি রাসূলের অন্তরে-
প্রেমের মোহনা জুড়ে,
মধুকুঞ্জ কাননে প্রভু-
সাধকের তরী বেয়ে-
সাধ্যের চাওয়া-পাওয়া,
দেয় যত প্রাপকের নির্যাস।
যে বিশ্বাসে খোঁজে কোথা-
আছে তাঁর খাত,
সেই অন্তরই যায় পেয়ে-
শুধা হাকিকাত।
সেতো খোলা চোখ নাহি দেখে-
নাহি পায় খুঁজে,
ভাবের তরঙ্গে মজে-
লয় সেতো বুঝে।
আর নবি নূর কাননের গুঞ্জনে অলী-
ঐ সুরের লহরী মুখে-
রাসূল দেয় মধু তুলি।
আব্দুল কাদির মিয়া
================
থাকলো নিকটে যবে হৃদয়ের ধন
হেন ডাক ধীর স্বরে করে সে স্মরণ।
যেন এসো হে নিকটে মোর-
শোন প্রাণ শশি,
আড়ালে যেয়োনা বেশি-
জানো কি তোমাকে আমি-
কত ভালোবাসি।
সেথা কখন স্মরণে তাঁর জগতের ঝড়,
নেমে এলো বুক চিড়ে-
ডুকরা কেঁদে সে মরে,
সেতো নেই আর কাছে বলে-
জীবন ও জনম তরে,
চলে গেলো পাড়ি দিয়ে-
ভুবনের এই ঘর।
যেন স্থির নেই ঢেউ সাগরের বুক,
ঐ মমতা জোয়ার ভাসা-
তেন চির রুপ,
সেতো নাহি মানে চুপি-
শুধু নিয়মের বাঁধ,
হয়তো সুরের তানে-
নিখিলও গগন শোনে,
শোনে রব দুটুই তাঁর,
হৃদয় নিখাদ।
সেথা চিত্ত বিরহ গাঁথা-
সুরে সুরে যত কথা,
হেন রুপ সুন্দরে-
যাকে সে ডাকে।
সেতো স্মরণে মুগ্ধতা-
বাতাসেরও কানে কানে,
ধরনী কাননে কোটি সাক্ষী থাকে।
যেন অন্তরযামি রব-
সবি তিনি জ্ঞাত,
তবুও ফেরেস্তাকে বলে-
তোমরা সাক্ষী থেকো।
সেথা মিলাদের স্বর-
উঁচু দুরুদের তান,
সেতো মমতারি বৃক্ষফলে-
নবীজির শান।
আমি এইতো সে করি-
মনে আত্মার বাঁধন,
মায়ার সুরেতে করে-
দুঃখ বিনোদন।
সেথা স্মরণ করো হে সবে-
ঐ কথোপকথন,
সেই মেরাজে রাসূলও রবের-
কত সংখ্যা গনন।
তাঁরই বর্ণনায় এলো যত-
সেতো শরিয়ত,
প্রকাশে এলো সে-
বাকি সবি মারেফাত।
যাহা গগন ও ভুলকে কভু-
নাহি করে বাস,
সবি রাসূলের অন্তরে-
প্রেমের মোহনা জুড়ে,
মধুকুঞ্জ কাননে প্রভু-
সাধকের তরী বেয়ে-
সাধ্যের চাওয়া-পাওয়া,
দেয় যত প্রাপকের নির্যাস।
যে বিশ্বাসে খোঁজে কোথা-
আছে তাঁর খাত,
সেই অন্তরই যায় পেয়ে-
শুধা হাকিকাত।
সেতো খোলা চোখ নাহি দেখে-
নাহি পায় খুঁজে,
ভাবের তরঙ্গে মজে-
লয় সেতো বুঝে।
আর নবি নূর কাননের গুঞ্জনে অলী-
ঐ সুরের লহরী মুখে-
রাসূল দেয় মধু তুলি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৭/০৮/২০২৫ভাল
-
ফয়জুল মহী ১৫/০৮/২০২৫সুন্দর এবং সাবলীল প্রকাশ অনেক ভালো লাগলো ভাই