www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

খরগােস এবং একটি প্রেমের গল্প

ঢাকার কাছেই একটি গ্রাম আনন্দপুরে বাস করতো অসম্ভব রূপসী একটি মেযে নমিতা।
মা-বাবা হারা নমিতা বড় হযেছে মামার কাছে। অত্যন্ত সাদামাটা মেয়ে নমিতার একটাই দুর্বলতা ছিল খরগােস পােষা প্রতি । গ্রামের প্রতিপত্তিশীল পরিবারের ছেলে রাশেদ ছলচাতুরী করে নমিতার মন জয় করে নেয়।
একদিন ভরদুপুরে নমিতার ফাঁকা বাড়িতে রাশেদ ঢুকে জোরপূর্বে নমিতাকে ধর্ষণ করতে নেয়।
কিন্তু নমিতার মামা হঠাৎ চলে আসায় রাশেদ ধরা পড়ে যায় রাশেদ। রাশেদের বাবা নমিতার মামাকে হত্যার হুমকি দিয়ে গ্রাম ছেড়ে যেতে বলে। ভযে ও লােকলজ্জায় নমিতার মামা নমিতাকে ঢাকায় নমিতার খালার বাসায় রেখে আসে | পুরুষজাতির উপর প্রচণ্ড আক্ষেপ নিয়ে নমিতা ঠিক করে আর কোনও দিন কাউকে ভালবাসবেনা । নিজের লম্বা চুলে কেটে ফেলে এবং বোরখা, হেজাব পরে মুখে দেখে রাখে । একটা চাকুরী নেয়। সুন্দর দেখে একটা খরগােস পােষে। নতুন করে জীবণটাকে সাজিয়ে নেয় নমিতা।
ঢাকা শহরের অত্যন্ত প্রতিপত্তিশীল একটি পরিবারের ছেলে পরশ চৌধুরী তাজমিন বিদেশ থেকে আর্ট এন্ড ডিজাইনের উপর মাস্টার্স করে ঢাকায় আসে । ছােটোবেলা থেকেই সে একজন অসম্ভব মেধাবী চিত্রশিল্পী। তাঁর চিত্রকল্প দেশেবিদেশে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। বিদেশ থেকে ফিরে বাবার বিশাল ব্যবসা সামলানাের পাশাপাশি মাঝে মাঝে তাঁর একক চিত্রপ্রদর্শনীও হয়। ছােটবেলা থেকেই সে একজন অদেখা নির্দিষ্ট মুখায়বের মেয়ের ছবি আঁকে। আর সে মনে মনে বিশ্বাস করে এই মেয়েই তাঁর সারাজীবণের সঙ্গী হবে! তাঁর এই পাগলামি দেখে মা-বাবাসহ বন্ধুবান্ধব সকলেই বিরক্ত। বিয়ের জন্য দীর্ঘ দুই-তিন বছর ধরে চরম চাপের মুখে থেকেও তবুও বিয়ে করেনা ! নিয়মিত নামাজ আদায় করে আর মনে মনে সেই মেযের জন্য অপেক্ষা করে !

একদিন দুপুরবেলায় ড্রাইভারকে নিয়ে ঢাকার মধ্যে গাছপালাঘেরা মনােরম পরিবেশে একটি পার্কে যায় ! নির্জনে পরিবেশে একটি ছবি আঁকাছিলো ,ছবি আঁকার মাঝখানে কোথা থেকে যেন একটা খরগােস আসে পরশের পায়ের কাছে আসে । তাঁর গলায় একটা নীলরঙের দড়ি বাঁধা। ভীষণ অবাক হয় পরশ !
এইখানে খরগােস এলাে কোথা থেকে! সে খরগােসটাকে ধরতে যায় আর খরগােসটা দৌড়ে পালিয়ে যেতে নেয়। এদিকে পরশের আর্টবাের্ডের থেকে কয়েকটা ছবি বাতাসে উড়ে যায়। খরগােসটা দৌড়ে দৌড়ে একদল ছেলেমেয়ের দিকে যায় তারা মােবাইলে ছবি তুলছিল । সেখানে নমিতা তাঁর ভাইবােন সাথে ঘুরতে এসেছিলাে । তখন সেখানে নমিতা ছিল না, নমিতা তার বান্ধবীদের সাথে অন্যদিকে হাটতে গিয়েছিলো…..
পরশকে খরগােসের পিছনে দৈড়াচ্ছিলো , নমিতার খালাতো বোন উপমা, পরশকে খরগােসের পিছনে দৌড়াতে দেখে, উপমা দৌড়ে যেযে খরগােসটাকে ধরে ফেলে । উপমার বন্ধু বান্ধুবীরা সেই দৃশ্য দেখে হেসে উঠলো ……..
উপমা বলে উঠলো পরসের দিকে ও আমার বোনের খরগোশ " পিংকি "
বলেই খরগোশটিকে কোলে তুলে নেন,
উপমা:ও আমাকে নিশ্চুই বিরক্ত করেছে
পরশ:না,আমি ওকে উল্টা Distrub করছিলাম …….
পরশ "Sorry" বলে চলে যায় ।

বাতাসে উড়ে যাওয়া ছবি গুলাে কুড়িয়ে নিয়ে আবার ছবি আঁকতে বসে। কিন্তু কিছুতেই আর মনােযােগ আনতে পারেনা। ড্রাইভারকে ফোন করলো চলে যাবার জন্য এবং গাড়ি start নিয়ে চলে যায়।
পরশ চলে যাবার বেশ কিছুক্ষণ পরে ।
নমিতা ফিরে আসার পর উপমার কাছে তার খরগোশ পিংকির কান্ডর কথা শুনে ……
নমিতা হেসে তার খরগোশের দিকে তাকিয়ে বলে “
নমিতা : তাই পিংকি "মা" তুমি দুষ্টমি করেছো, ক্ষিদে পেয়েছে তোমার ? চলো তোমাকে কচি ঘাস খাইয়ে নিয়ে আসছি ।
নমিতার খালাতো ভাই সুজন বলে উঠলো …….
নমিতা সুজন বেশি দূরে যাও না,হারিয়ে যেতে প্যারিস
নমিতা বলল
নমিতা : না ভাইয়া এখানেই

হাটতে হাটতে নমিতা তার খরগোসকে কোলে নিয়ে ওই জায়গা এসে দাড়ায়ে - যেখানে পরশ বসে ছিলাে।
দেখে দুইটা ছবি পড়ে আছে। ছবিগুলাে এক হাত দিয়ে তুলে নিয়ে দেখে প্রত্যেকটা ছবি-ই তার নিজের ! ছবিতে তার নিজের চেহেরা দেখে নমিতার মাথায় রাজ্যের আকাশ ভেঙ্গে পড়ে ! সে চিৎকার করে সবাইকে ডাকে। সবাই ছুটে আসে এবং নমিতার হাতের সেই ছবিটি দেখে সবাইতো রীতি মতো অবাক এসব তারা কি দেখেছে ।
নমিতা: ছবিতে যার নামের Signature-পরস চৌধুরী সেই ব্যক্তি কে ! এবং কিভাবে তাঁর ছবি আঁকলাে? তাও আবার দুইটা ভিন্ন জায়গায় - যেখানে সে কোনও দিনও যায় নাই। ছবিতে নমিতার মাথায় সেই লম্বা চুল এবং মুখে সেই মিষ্টি হাসি এই ব্যক্তি কিভাবে একদম হুবহু এঁকেছে,
নমিতার এবং সবার মাথায় গুরুপাক খাচ্ছিলো ।

খালাতাে ভাইবােন নানারকম সান্ত্বনামূলক কথা বলে তাঁকে আশ্বস্ত করে। কিন্তু সে কিছুতেই মানে না। সে তাঁদের কাছে জানতে চায় কেউ সেই ব্যক্তিকে এখানে ছবি আঁকতে দেখেছে - মানুষটা দেখতে কেমন ছিলাে? সে সকলের কাছে জানতে চায় –
উপমার বলল সেই লোকটি নয়তো যে খোরগোসকে ধরতে পিছু পিছু এসেছিলো নমিতার অন্য বোন রোকেয়া বলে উঠলো
রোকেয়া : সেই লোকটি হবে
সুজন বলে উঠলো
সুজন: না দেখে কিভাবে একটা মানুষ ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় হুবহু তাঁর দুইটা ছবি আঁকতে পারে???
সংকেত জ্ঞাপনকারী, কেমন একটা Spooky ভাব গন্ধটের পাচ্ছি , জায়গাটা থেকে আমাদের এখনই চলে যাওয়া উচিত ।
উপমা : মিছি মিছি ভয় দেখছো কেন ? এমনিতে, নমিতা বেচারি চিন্তায় পড়েছে এর মধ্যে আবার ভয় দেখছো, ভাইয়া এইটা কিন্তু তোমার ঠিক নয়
সুজন : ভুল বললাম কোথায় ?
রোকেয়া: আমার মনে হয় এখন বাড়ি ফেরা উচিত
সবাই জায়গাটা চলে যেতে লাগলো, যাবার সময়ে নমিতা পিছনে ফিরে জায়গাটাকে আবার দেখলো
এই প্রশ্নই তাঁকে প্রায় একবছর ধরে তাড়া করে ফেরে। সে পাগলের মতন মানুষটাকে খুঁজতে থাকে। ছুটির দিনে প্রায় তার আত্মীয় স্বজনের সাথে সেই জায়গাটায় সে আসে আগুন্তক মানুষটাকে খুঁজতে। তাঁর মনে দৃঢ় বিশ্বাস যে –তাঁর মতন একদিন সেই আগুন্তকের দেখা এই জায়গাটায় পাবে যেখানে সে ছবি গুলি পেয়েছিলো প্রায় একবছর পরে পরশ আবার আসে ঐ স্থানে। সময়টা ঠিক একই রকম। দিনটাও ঠিক একই দিন।

সাপ্তাহিক বন্ধ !

নমিতাও সেই দিন সেই জায়গাটাতে আসে এবং কি মনে করে সে সাথে তার খরগোশ পিংকি আর সেই ছবিগুলি একটি শপিং ব্যাগ করে নিয়ে আসে।
দূর থেকে দেখে একজন মানুষ ঘাসের উপর বসে কোলের উপর রাখা আর্টবাের্ডে ছবি আঁকছে। বেশ কিছুটা দূরেই মানুষটার প্রাইভেট কার পার্ক করা।
নীলকাপড় পরা, নমিতা ধীরে ধীরে পা টিপে টিপে মানুষটার কাছে যায়। আর কাছে যেয়ে দেখে - আজও মানুষটা তাঁর ছবি আঁকছে।
সে ব্যাক প্যাক ( ব্যাগ) থেকে পানির বােতল বের করে ছবির উপর ঢেলে দিলো ।
প্রচণ্ড রাগে আক্রোশে "কে" বলে চিৎকার করে পরশ উঠে দাঁড়ায়।
কিন্তু নমিতার চেহারা দেখে সে হতভম্ব হয়ে যায়। প্রায় এক মিনিটের মতন সে কিছু না বলে নমিতার দিকে তাকিয়ে থাকে।
নমিতা একের পর এক প্রশ্ন করতে থাকে –
নমিতা "কে আপনি?" "আমাকে কোথায় দেখেছেন?" "আমার চুল আগে লম্বা ছিল আপনি কিভাবে দেখলেন?
পরশ একদম নিশ্চুপ ………..
নমিতা: এই যে? আপনাকে বলছি? " "কথা বলছেন না কেন?" "কি হলাে?
আপনি কানে শুনতে পান না?"
"আমাকে কোথায় দেখেছেন?" বেশ কিছুক্ষণ পরে পরশ সম্বিত ফিরে পায়।
পরশঃ কিছু বলছিলেন?
নমিতাঃ ও!!! তাঁর মানে আপনি কানে শুনেনি?
পরশঃ হ্যা। শুনি তাে! কেন?
নমিতাঃ কতগুলো আপনাকে প্রশ্ন করেছি ? তাঁর উত্তর দেন।
পরশঃ আপনি বিশ্বাস করবেন না। তাই উত্তর দেয়া যাবে না।
নমিতা:তার মানে, আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর দিবেন না, আপনি সবাই জানেন? উত্তর দেন ।
( বলে তার হাতের শপিং ব্যাগটা থেকে দুইটা ছবি বের করে।
নমিতা : এই ছবি গুলাে নিয়ে প্রায় একবছর ধরে আপনি আপনাকে ঠিক এই জায়গায় এসে খুঁজে যাচ্ছি। আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর দেন।
পরশঃ তাহলে তো খুব ভালো হয়েছে । আমি আপনাকে সেই ছোটবেলা থেকে খুঁজে যাচ্ছি আর আপনি, আমাকে মাত্র এক বছর খুঁজেই এতােটা হ্যরান? আমি আসি।।
নমিতা : দাঁড়ান কোথায় যাচ্ছেন, It not Fun আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে কোথায় যাবে না ……..
পরশ বুঝতে পারলো - সত্যিটা বললে এই মেযেটা বিশ্বাস করবে না।
তাই একটু সে চলে যাবার ভান করে। কিন্তু সে যায় না, সে নমিতার সমুখে দাঁড়িয়ে থাকে নিস্তব্ধ নমিতার চোখ থেকে পানি বেয়ে পড়তে শুরু করে
পরশ : একি আপনি কাঁদছেন ?নমিতা কান্না শুরু করে।
নমিতা:আপনি জানেন না, আমি জীবনটা কত দুঃখের, আপনি আমার লম্বা চুলের ছবিতো ঠিকিই এঁকেছেন, সেই কষ্টের জীবনটা আমি তার আমার জীবন থেকে মুছে ফেলেছি
বলেই নমিতার তার মাথার ওড়নাটা খুলে ফেললো ।
পরশ দেখলো নমিতার মাথায় সেই লম্বা চুল নেই এখন “বয়কাট” ছেলেদের মতো চুল করে রেখেছে । এতো সুন্দর প্রতিমার মতো মেয়েটি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তার সামনে কাঁদছে ।
নমিতাঃ আমি যেদিন থেকে আপনার এই ফেলে যাওয়া ছবিগুলাে দেখেছি, সেইদিন থেকে পাগলের মতন হযে গিয়েছি। আমাকে আপনি না, দেখে কিভাবে হুবহু আমার ছবি আঁকলেন - শুধুমাত্র এই প্রশ্নের উত্তরটা জানার জন্য।। -----
পরশঃ তাঁর মানে উত্তরটা পাবার পরে, আমাকে আর আপনার প্রয়ােজন নাই। তাই না?
নমিতাঃ কেন এতােটা ভনিতা করছেন? কে আপনি?
পরশঃওকে। আপনার পুরোনো ফেলে আসা কষ্টের জীবনের কথা আমি কোনো জানতে চাই না, শুধু এটাই বলবো,আমি এক কথায় সত্যিটা বলছি। আমি আপনার কেউ নই। কিন্তু আপনি আমার সেই মানুষ যাকে আমি ছোটবেলা থেকেই নিজের কল্পনায় পেয়েছি। আর একের পর এক ছবি একে গিয়েছি। আপনার হাজার হাজার ছবি আছে আমার কাছে। আমি আপনার কেউ নই। কিন্তু আপনি আমার সেই মানুষ যার জন্য আমি আজও বিযে করিনি, যার জন্য আমি কোনও দিনও কোনও মেয়েকে ভালােবাসিনি । আর এইটাই সত্য। আমার মা-বাবা, আমার বন্ধুবান্ধব এমনকি আমাদের ড্রাইভার পর্যন্ত আপনার ছবি দেখতে দেখতে আপনার চেহারা চেনে।
নমিতার চোখে রাজ্যের কান্না। ঠোট দিয়ে কোনও কথা বের হলো না । হঠাৎ মেঘ ডেকে ওঠে। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শুরু হয়েছে ছবিগুলো অল্প ভিজে যায়।
পরশঃ প্লিজ কাঁদবেন না। আমি জানি আপনার কষ্ট হচ্ছে? তবে এইটুকু বলবো ,আজ যদি আপনি আমায় ফিরিয়ে দেন - তবে আর কোনও দিন কাউকে বিয়ে করতে পারবাে না। আপনি কি আমার সারা জীবণের সঙ্গী হবেন?
নমিতা মুখ তুলে পরশের দিকে তাকালো তার চোখে পানি ।
পরশঃ Will Be my life partner ?

নমিতা : না না,আমি কারো জীবন সঙ্গী হতে চাই না,আমি কেউকে ভালোবাসতে পারি না,আমার ভালোবাসা সাথে শুধু ছলোনা করেছে ভালোবাসার কারণে আমি আমার সন্মানটুকু হারাতে গিয়েছিলাম
পরশ:আমাকে আপনি বিশ্বাস করুন আমি আমাকে কোনোদিন ঢোকা দিবো না বরং সারাজিবন আমাকে অনেক সুখে রাখবো,কেবল একটা সুযোগ দিন, আপনি আমার দ্বারা অপবিত্র হবে না ......... আমি মেয়েদের সম্মান দিতে জানি আর যারা জানেন না তারা এই সমাজের নরপিচাশ ।

( এই বলে পরশ দু'হাত বাড়িয়ে দেয় নমিতার দিকে )

নমিতার মুখে কথা না বলে তার হাতেও পরশের হাতের দিকে বাড়িয়ে দিলো পরশের হাত
ধরলো ।পরশ নমিতার তার হাত দিয়ে চোখ মুছিয়ে দিলো এবং পরশ আকাশের দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানায় চোখের ইশারায়। হালকা ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে । পরশের আর্টবাের্ড আর আর্টবাের্ডে আঁকা নমিতার ছবি ভিজে গেছে বৃষ্টির পানিতে।
এমন সময় নমিতা বলল যার জন্য, আমাদের এই মিল হলো তাকে আমি নিয়ে এসেছি আমার খরগোশ পিংকি আমার ব্যাক প্যাক থেকে বের করি,
নমিতা তার ব্যাগ নামিয়ে খরগোশ পিংকিকে পরশের হাতে তুলে দিলো এবং পরশ হাতে এসে সেই ।

খরগােসটাকে নিয়ে আদর করতে থাকে আর একই সাথে হেসে ওঠে।
বিষয়শ্রেণী: গল্প
ব্লগটি ৩৬৮ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ০৬/০৭/২০২০

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • সুন্দর ভাল লাগলো
  • হাবিবা বেগম ১০/০৭/২০২০
    মিলন দৃশ্য ভালোই লাগল।
    ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
  • দারুন
  • জানবক্স খান ০৭/০৭/২০২০
    দারুন গল্প। ভালো লাগল।
  • ফয়জুল মহী ০৬/০৭/২০২০
    Wonderful
  • কাহিনী ভালো লেগেছে।
  • অসাধারণ গল্প।
 
Quantcast