ন্যায়-অন্যায়ের বাঁচার যুদ্ধ
আমি দেখেছি, এ সমাজে ন্যায়কারী হোক বা অন্যায়কারী সবাই নিজের মতো বাঁচতে চায় । এখন ফারাকটা হলো ন্যায়কারী নিজের মতোই বাঁচে কাউকে যেচে যেচে খোঁচায় না,কিন্তু অন্যায়কারীর একমাত্র ধর্ম তার আশেপাশে থাকা সবাইকে উত্যক্ত করে নিজের কাযোদ্ধার করে নেওয়া । এটা স্বার্থপরতার লক্ষণ হোক বা অন্যায়ের,এটা সহ্যের বাইরে চলে যায় যখন অন্যায়কারী ভাবতে থাকে তার কার্জসিদ্ধির জন্য সে সব কিছু করতে পারে । সে ক্ষেত্রে তাকে ভালো মুখে যতই বোঝাও,সে শুনবে না,শোনেও না । আমার নিজের অভিজ্ঞতা এটাই বলে,সবার যখন নিজের মতো বাঁচার অধিকার আছেই তখন ন্যায়কারীরা নিজের বেঁচে নেওয়া টুকুর জন্য অন্যায়কারীকে থামাতেই পারে । এবং সে ক্ষেত্রে সেটা অন্যায়ের প্রতিবাদ হিসেবে ধরা যেতেই পারে ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
পরশ ১৭/০৮/২০১৬ভাল
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০১/০৭/২০১৬অন্যায়কারী-কুকুরের জন্য চাই মুগুর।
-
আকাশ চট্টোপাধ্যায় ১৯/০৬/২০১৬প্রিয় উপাসনা, তোমার মধ্যে নৈতিকতার আবেগ দেখে ভাল লাগল। তোমার শেষের কথাগুলি জন মিল ও জেরেমি বেন্থাম-এর Utilitarianism কে মনে করিয়ে দেয় -- "the best moral action is the one that maximizes utility". কিন্তু তার বাইরেও একটা ব্যাপার আছে। চূড়ান্ত অন্যায়কারীরা শেষ অবধি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, তাদের স্বার্থসিদ্ধির ব্যাপারটা বূম্যেরাং হয়ে যায়। পৃথিবীর ইতিহাস বার বার এটা দেখা গেছে। তাই আমার কথা, নৈতিকতায় কিন্তু বেশি আবেগ জুড়লে চলবে না, মাথা ঠাণ্ডা রেখে অনৈতিকতা প্রতিরোধ করতে হবে। ভালো থেকো। আকাশ চট্টোপাধ্যায়