আমাদের যত লক্কড়ঝক্কড় আসা
শফিক সাহেব একজন
কোটিপতি। দামি গাড়ি তাঁর!!
:
:
একদিন ট্রাফিক সিগন্যালে
তাঁর গাড়ির পাশে এসে দাঁড়াল
লক্কড়ঝক্কড় মার্কা একটা
গাড়ি!!
:
:
পাশের গাড়ির ড্রাইভার
জানালা দিয়ে মাথা বের করে
বলল, ‘তোমার গাড়িতে কি
টেলিফোন আছে?’
:
শফিক সাহেব বললেন,
‘নিশ্চয়ই’।
:
ড্রাইভার- হু। আমার
গাড়িতেও আছে। আচ্ছা,
তোমার গাড়িতে কি ফ্যাক্স
মেশিন আছে।
:
শফিক- আছে।
:
ড্রাইভার- আমার গাড়িতেও
আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়ির
পেছনে কি বিছানা আছে,
আয়েস করে ঘুমানোর মতো?
:
শফিক- না তো!!
:
ড্রাইভার- আমার গাড়িতে
আছে!!
:
:
:
---শফিক সাহেবের আঁতে ঘা
লাগল। একটা লক্কড়ঝক্কড়
গাড়িতে বিছানা আছে, আর
তাঁর গাড়িতে নেই!! এ হতে
পারে না। দোকানে গিয়ে তিনি
তাঁর গাড়ির পেছনে একটা
সুন্দর দামি বিছানা বসিয়ে
নিলেন!! এবার এক হাত দেখে
নেওয়া যাবে সেই পাগলা
ড্রাইভারকে!!!
:
:
একদিন শফিক দেখলেন,
রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে
সেই গাড়িটা। গাড়ির ভেতরে
কিছু দেখা যাচ্ছে না। শফিক
জানালায় টোকা দিলেন। সাড়া
নেই। বেশ কয়েকবার টোকা
দেওয়ার পর জানালা খুললেন
সেই ড্রাইভার!!
:
লোকটার গায়ে একটা
তোয়ালে জড়ানো। বিরক্ত
ভঙ্গিতে বললেন, ‘কী চাই?’
:
শফিক- দেখো, আমার গাড়িতে
কি সুন্দর শোয়ার ব্যবস্থা
করেছি!!
:
ড্রাইভার- ধুত!! তোমার এই
ফালতু কথা শোনার জন্য
আমাকে গোসলখানা থেকে
বের হতে হলো!!!
এটাও আছে।
কোটিপতি। দামি গাড়ি তাঁর!!
:
:
একদিন ট্রাফিক সিগন্যালে
তাঁর গাড়ির পাশে এসে দাঁড়াল
লক্কড়ঝক্কড় মার্কা একটা
গাড়ি!!
:
:
পাশের গাড়ির ড্রাইভার
জানালা দিয়ে মাথা বের করে
বলল, ‘তোমার গাড়িতে কি
টেলিফোন আছে?’
:
শফিক সাহেব বললেন,
‘নিশ্চয়ই’।
:
ড্রাইভার- হু। আমার
গাড়িতেও আছে। আচ্ছা,
তোমার গাড়িতে কি ফ্যাক্স
মেশিন আছে।
:
শফিক- আছে।
:
ড্রাইভার- আমার গাড়িতেও
আছে। আচ্ছা, তোমার গাড়ির
পেছনে কি বিছানা আছে,
আয়েস করে ঘুমানোর মতো?
:
শফিক- না তো!!
:
ড্রাইভার- আমার গাড়িতে
আছে!!
:
:
:
---শফিক সাহেবের আঁতে ঘা
লাগল। একটা লক্কড়ঝক্কড়
গাড়িতে বিছানা আছে, আর
তাঁর গাড়িতে নেই!! এ হতে
পারে না। দোকানে গিয়ে তিনি
তাঁর গাড়ির পেছনে একটা
সুন্দর দামি বিছানা বসিয়ে
নিলেন!! এবার এক হাত দেখে
নেওয়া যাবে সেই পাগলা
ড্রাইভারকে!!!
:
:
একদিন শফিক দেখলেন,
রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছে
সেই গাড়িটা। গাড়ির ভেতরে
কিছু দেখা যাচ্ছে না। শফিক
জানালায় টোকা দিলেন। সাড়া
নেই। বেশ কয়েকবার টোকা
দেওয়ার পর জানালা খুললেন
সেই ড্রাইভার!!
:
লোকটার গায়ে একটা
তোয়ালে জড়ানো। বিরক্ত
ভঙ্গিতে বললেন, ‘কী চাই?’
:
শফিক- দেখো, আমার গাড়িতে
কি সুন্দর শোয়ার ব্যবস্থা
করেছি!!
:
ড্রাইভার- ধুত!! তোমার এই
ফালতু কথা শোনার জন্য
আমাকে গোসলখানা থেকে
বের হতে হলো!!!
এটাও আছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ৩০/০৯/২০১৬কৌতুক হয়ে গেল।
-
অঙ্কুর মজুমদার ৩০/০৯/২০১৬
-
এন.আফরিন ২৯/০৯/২০১৬হাহাহা
মজা পেলাম।
ধন্যবাদ -
আনিসা নাসরীন ২৯/০৯/২০১৬হি হি হি