মানুষের সপ্তম ইন্দ্রিয়
মানুষের সপ্তম ইন্দ্রিয় রয়েছে!
সাম্প্রতিক গবেষণা থেকে জানা গেছে , ষষ্ঠ বা সপ্তম ইন্দ্রিয়ও মানুষের রয়েছে। আর সেই ইন্দ্রিয়ানুভূতি মোটেও কাল্পনিক কিছু নয়!
শ্রবণ, দর্শন, ঘ্রাণ, স্বাদ, স্পর্শ এ পাঁচটির বাইরে আর কী কী অনুভূতি মানুষের থাকতে পারে?
এমন প্রশ্নের জবাবে সাম্প্রতিক' বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে ফলাফল এসেছে যে, এই চেনা ইন্দ্রিয়ের বাইরেও রয়েছে এমন কিছু ইন্দ্রিয়-জগৎ, যার সন্ধান আমরা সেভাবে রাখি না। তেমনই এক অনুভূতি হল ‘প্রোপ্রায়েসেপশন’, যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায় ‘নিজের উপরে দখলদারি’। এই বিশেষ অনুভূতিটি মানুষকে তার দেহের আয়তনের পরিমাপ সম্পর্কে সচেতন রাখতে সহয়তা করে।
আরো একটি অনুভূতি হল ‘থার্মোসেপশন’। যেটির দ্বারা মানুষ তার চারপাশের তাপমাত্রা অনুভব করতে পারে। এই অনুভবই মানুষকে তার দেহের তাপমাত্রাকে সমমাত্রিক রাখে। এর দ্বারাই আমরা বুঝতে পারি, কখন লেপমুড়ি দিতে হবে আর কখন ঠাণ্ডা ঘোলের সরবত খেতে হবে।
আরো একটি ইন্দ্রিয়ানুভূতি হলো ‘ইকুইলিব্রিওসেপশন’। এটি দেহের ভারসাম্য বজায় রাখাতে সাহায্য করে। মানুষ হাঁটা বা দৌড়নোর সময়ে পড়ে না যাওয়া কারণ এটিই। জানা যায়, এর বাইরেও রয়েছে ক্ষুধা-তৃষ্ণা, সময় এবং দিক-সংক্রান্ত অনুভূতি। ক্ষুধা-তৃষ্ণার অনুভূতি আমাদের দেহ কখন পুষ্টি দরকার, তা ব্যক্ত করে। তবে এই অনুভূতিগুলি পঞ্চেন্দ্রিয়ের হিসাবে পড়ে না।
সাম্প্রতিক গবেষণা থেকে জানা গেছে , ষষ্ঠ বা সপ্তম ইন্দ্রিয়ও মানুষের রয়েছে। আর সেই ইন্দ্রিয়ানুভূতি মোটেও কাল্পনিক কিছু নয়!
শ্রবণ, দর্শন, ঘ্রাণ, স্বাদ, স্পর্শ এ পাঁচটির বাইরে আর কী কী অনুভূতি মানুষের থাকতে পারে?
এমন প্রশ্নের জবাবে সাম্প্রতিক' বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে ফলাফল এসেছে যে, এই চেনা ইন্দ্রিয়ের বাইরেও রয়েছে এমন কিছু ইন্দ্রিয়-জগৎ, যার সন্ধান আমরা সেভাবে রাখি না। তেমনই এক অনুভূতি হল ‘প্রোপ্রায়েসেপশন’, যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায় ‘নিজের উপরে দখলদারি’। এই বিশেষ অনুভূতিটি মানুষকে তার দেহের আয়তনের পরিমাপ সম্পর্কে সচেতন রাখতে সহয়তা করে।
আরো একটি অনুভূতি হল ‘থার্মোসেপশন’। যেটির দ্বারা মানুষ তার চারপাশের তাপমাত্রা অনুভব করতে পারে। এই অনুভবই মানুষকে তার দেহের তাপমাত্রাকে সমমাত্রিক রাখে। এর দ্বারাই আমরা বুঝতে পারি, কখন লেপমুড়ি দিতে হবে আর কখন ঠাণ্ডা ঘোলের সরবত খেতে হবে।
আরো একটি ইন্দ্রিয়ানুভূতি হলো ‘ইকুইলিব্রিওসেপশন’। এটি দেহের ভারসাম্য বজায় রাখাতে সাহায্য করে। মানুষ হাঁটা বা দৌড়নোর সময়ে পড়ে না যাওয়া কারণ এটিই। জানা যায়, এর বাইরেও রয়েছে ক্ষুধা-তৃষ্ণা, সময় এবং দিক-সংক্রান্ত অনুভূতি। ক্ষুধা-তৃষ্ণার অনুভূতি আমাদের দেহ কখন পুষ্টি দরকার, তা ব্যক্ত করে। তবে এই অনুভূতিগুলি পঞ্চেন্দ্রিয়ের হিসাবে পড়ে না।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
পরশ ০৪/০১/২০১৭সুন্দর
-
বিপ্লব সিংহ ২৮/০৯/২০১৬পাঁচটি ইন্দ্রিয় বাইরের।। শরীরের ভেতরের গুলোকে কি ইন্দ্রিয়-এর মর্যাদা দেওয়া যায়।।ওরাও তো পাঁচটি ইন্দ্রিয়-এর দ্বারাই কাজকর্ম করে থাকে।।ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় --টাকা।।
-
আব্দুল হক ২৭/০৯/২০১৬েবশ
-
রোজারিও ২৭/০৯/২০১৬সাম্প্রতিক গবেষণাটা কে বা কারা করেছে উল্লেখ না করলে এসব পোস্টের মান ও মূল্য শূন্যের কোঠায় ।
ব্যক্তিগত আমার মনে হচ্ছে- আপনার উল্লেখকরা ইন্দ্রীয়গুলোর বায়োলজিক্যাল ব্যাখ্যা আছে ।এগুলো ৫ ইন্দীয়ের উপশাখা হতে পারে(সেখানে গবেষণাগত একটা ব্যাপার থেকে যায়)।